⏩ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর -
১.“বেতাল পঞ্চবিংশতি” (১৮৪৭),
২."জীবনচরিত" (১৮৪৯),
৩."বোধদয়" (১৮৫১),
৪."কথামালা" (১৮৫৬),
৫."আখ্যানমঞ্জরী" (১৮৮৩),
৬."বর্ণ-পরিচয়" (প্রথম ভাগ - ১৮৫৫, দ্বিতীয় ভাগ - ১৮৫৬)।
⏩ অক্ষয় কুমার দত্ত - "চারুপাঠ" (১৮৫২)।
⏩ যোগীন্দ্রনাথ সরকার - "হাসি ও খেলা" (১৮৯১)।
⏩ নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্য - "শিশুরঞ্জন রামায়ণ" (১৮৯১)।
⏩ ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায় - "কঙ্কাবতী" (১৮৯২)।
⏩ উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী - "ছেলেদের রামায়ণ" (১৮৯৪)।
⏩ অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর - ১. "শকুন্তলা" (১৮৯৫)
২. "ক্ষীরের পুতুল"(১৮৯৬)
⏩ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - "নদী" (১৮৯৫)।
⏩ স্বর্ণকুমারী দেবী - "গল্পস্বল্প" (১৮৯২)।
⏩ আশুতোষ মুখোপাধ্যায় - "ছেলে ভুলান ছড়া" (১৮৯৯)।
আরও পড়ুন : বাংলা সাহিত্যে ত্রয়ী বা ট্রিলজি ।
পোস্টটি আপনার সামান্যতম উপকারে এলে, পোস্টটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন । ধন্যবাদ....
0 Comments