দশম শ্রেণি সাহিত্য
সঞ্চয়নের সমস্ত রচনাগুলোর মূল উৎস:
পাঠ্যাংশ - লেখক - মূল উৎস
১. “শাবলতলার মাঠ” - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় - গল্প সমগ্র (প্রথম খণ্ড)।
২. “তিন পাহাড়ের কোলে” - শক্তি চট্টোপাধ্যায় -
“হেমন্তের অরণ্যে আমি পোস্টম্যান”।
৩. “জ্ঞানচক্ষু” -
আশাপূর্ণা দেবী - “কুমকুম”
(গল্পসংকলন)।
৪. “বুধুয়ার পাখি” -
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত - “যৌবন
বাউল”।
৫. অসুখী একজন - নবারুণ
ভট্টাচার্য - “বিদেশি
ফুলে রক্তের ছিটে” (পাবলো নেরুদার "Extravagaria" কাব্যের “La
Desdichada”কবিতাটি নবারুণ ভট্টাচার্য "অসুখী একজন" নামে অনুবাদ করেন
এবং অনূদিত " বিদেশি ফুলে রক্তের ছিটে" গ্রন্থে অন্তর্ভূক্ত হয়)।
৬. “আমাকে দেখুন” - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় - “শীর্ষেন্দুর সেরা ১০১”।
৭. “আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি” - শঙ্খ ঘোষ
- “জলই পাষাণ হয়ে আছে” (৩১ সংখ্যক কবিতা)।
৮. “আলোবাবু” - বনফুল - “বনফুলের শ্রেষ্ঠ গল্প”।
৯. “পৃথিবী বাড়ুক রোজ” - নবনীতা
দেবসেন - “রক্তে আমি রাজপুত”।
১০. “আফ্রিকা” - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - “পত্রপুট” (১৬ সংখ্যক কবিতা)। “পত্রপুট”
কাব্যগ্রন্থের দ্বিতীয় সংস্করণে "আফ্রিকা " কবিতাটি সংযোজিত হয়েছে।
১১. “হারিয়ে যাওয়া কালি কলম” -
শ্রীপান্থ - “কালিকলম
মন”।
১২. “পরশমণি” - চন্ডীদাস
- চন্ডীদাসের পদাবলী ৪২ সংখ্যক পদ।
১৩. “সাজ ভেসে গেছে” - সৈয়দ
মুস্তাফা সিরাজ - “গল্প
সমগ্র দ্বিতীয় খণ্ড” (১১ তম গল্প)।
১৪. “একাকারে” - সুভাষ মুখোপাধ্যায় - “বাঘ
ডেকেছিল”।
১৫. “বহুরূপী” - সুবোধ
ঘোষ। - “গল্প সমগ্র - তৃতীয় খণ্ড”।
১৬. “অভিষেক” - মাইকেল মধুসূদন দত্ত -
“মেঘনাদবধ কাব্য” (প্রথম সর্গ "অভিষেক" থেকে নির্বাচিত অংশটি গৃহীত)।
১৭. “সিরাজদৌল্লা” - শচীন
সেনগুপ্ত -
“সিরাজদৌল্লা” নাটকের দ্বিতীয় অঙ্কের প্রথম দৃশ্য থেকে গৃহীত (১৯৩৮)।
১৮. “প্রলয়োল্লাস” - কাজী নজরুল ইসলাম -
“অগ্নিবীণা” (প্রথম কবিতা)। ১৩২৯ বঃ ‘প্রবাসী পত্রিকায়’ জ্যৈষ্ঠ সংখ্যায়
“প্রলয়োল্লাস” কবিতাটি প্রকাশিত।
১৯. “পথের দাবী” -
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় - “পথের
দাবী”(১৯২৬)উপন্যাসের একটি নির্বাচিত অংশ এখানে পাঠ্যাংশ)।
২০. “প্রভাবতী সম্ভাষণ” -
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর -
“প্রভাবতী সম্ভাষণ”(১৮৬৩)।
২১. “সিন্ধুতীরে” - সৈয়দ আলাওল - “পদ্মাবতী” কাব্যের ৩৫ তম খণ্ড "পদ্মা - সমুদ্র
খণ্ড" থেকে গৃহীত।
২২. “অদল বদল” -
পান্নালাল প্যাটেল - National
Book Trust কর্তৃক প্রকাশিত “সেরা তেরো”। মূল গ্রন্থ গুজরাটি “পান্নালালনি শ্রেষ্ঠ
বার্তাও”(১৯৫৮)।
২৩. “ঘাস” - জীবনানন্দ দাশ - “বনলতা সেন” (১৯৪২) ৫ সংখ্যক কবিতা ।
২৪. “মানুষের ধর্ম” - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - “মানুষের ধর্ম”(১৯৩৩)।
২৫. “বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান” - রাজশেখর বসু - “বিচিন্তা”(১৯৫৫)।
২৬. “অস্ত্রের বিরুদ্ধে গান” - জয়
গোস্বামী - “পাতার
পোশাক”(১৯৯৭), এটি কাব্যের ২০ সংখ্যক কবিতা।
২৭. “নদীর বিদ্রোহ” - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় - “সরীসৃপ”(১৯৩৯) ৯ সংখ্যক গল্প।
বি:দ্রঃ: ১. “লোকমাতা রানি রাসমণি”- মূল উৎস আমার অজানা।
2 Comments
Thank you
ReplyDeleteThanks for the list is alot for me ! Regard : Telkom University
ReplyDelete