কথাসাহিত্যিক সমরেশ বসু
(১৯২৪ - ১৯৮৮)
🔹 জন্ম ➡️ ১১ই ডিসেম্বর, ১৯২৪ সালে ঢাকার বিক্রমপুরে ।
🔹 পিতৃদত্ত নাম ➡️ সুরথনাথ বসু
🔹 পিতা ➡️ মোহিনীমোহন বসু
🔹 মাতা ➡️ শৈবালিনী দেবী
🔹 স্ত্রী ➡️ গৌরী দেবী
🔹 ছদ্মনাম ➡️ “কালকূট” এবং “ভ্রমর”
🔹 মৃত্যু ➡️ ১৯৮৮ সালের ১২ই মার্চ কলকাতার বেলভিউ নার্সিংহোমে।
আরও পড়ুন : বাংলা সাহিত্যে সাহিত্যিকদের রচিত শ্রেষ্ঠ রচনা।
🔹 সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে “আনন্দ পুরষ্কার” লাভ করেন।
🔹 “শাম্ব” উপন্যাসের জন্য তিনি ১৯৮০ খ্রিষ্টাব্দে “সাহিত্য অকাডেমি” পুরষ্কার লাভ করেন।
🔹 তাঁর প্রথম ছোটগল্প “আদাব” ১৯৪৬ সালে “পরিচয়” পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
🔹 তাঁর রচিত প্রথম উপন্যাস “নয়নপুরের মাটি” ১৯৪৬ সালে রচনা করেন, কিন্তু প্রকাশিত হয় ১৯৫২ সালে।
🔹 তাঁর প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস “উত্তরঙ্গ” ১৯৫১ সালে প্রকাশিত হয়।
🔹 তাঁর সর্বশেষ উপন্যাস “দেখি নাই ফিরে” যা তিনি সমাপ্ত করতে পারেননি।
🔹 ছোটদের জন্য সৃষ্ট গোয়েন্দা গোগোল অত্যন্ত জনপ্রিয়। এর ২টি কাহিনী চলচ্চিত্রায়িত হয়।
✴️ তাঁর রচিত উপন্যাস ✴️
১. বি.টি রোডের ধারে (১৯৫২)
২. শ্রীমতি কাফে (১৯৫৩)
৩. বাঘিনী (১৯৬০)
৪. তিন ভূবনের পারে (১৯৬৬)
৫. জগদ্দল (১৯৬৬)
৬. বিবর (১৯৬৭)
৭. প্রজাপতি (১৯৬৭)
৮. ভানুমতির নবরঙ্গ (১৯৬৯)
৯. মানুষ (১৯৭০)
১০. মহাকালের রথের ঘোড়া (১৯৭৭)
১১. টানাপোড়েন (১৯৮০)
✴️‘কালকূট’ ছদ্মনামে রচিত উপন্যাস✴️
১. অমৃতকুম্ভের সন্ধানে (১৯৫৪)
২. কোথায় পাব তারে (১৯৬৮)
৩. ঘরের কাছে আরশিনগর (১৯৮০)
৪. চল মন রূপনগরে (১৯৮২)
৫. পিঞ্জরে অচিন পাখি (১৯৮২)
৬. কোথায় সে জন আছে (১৯৮৩)
৭. অমৃত বিষের পাত্রে (১৯৮৬)
৮. যে খোঁজে আপন ঘরে (১৯৮৭)
৯. জ্যোতির্ময় শ্রীচৈতন্য (১৯৮৭)
আরও পড়ুন : আলোচনার নিরিখে চিত্ররূপময় কবি।
✴️ তাঁর রচিত গল্পগ্রন্থ ✴️
১. অকালবৃষ্টি (১৯৫৩)
২. পশারিণী (১৯৫৫)
৩. ষষ্ঠ ঋতু (১৯৫৬)
৪. মনোমুকুর (১৯৫৮)
৫. দেওয়াল লিপি (১৯৫৯)
৬. পাহাড়ী ঢল (১৯৬১)
৭. উজান (১৯৬৬)
৮. বনলতা (১৯৬৭)
৯. ছেঁড়া তমসু (১৯৭১)
১০. চেতনার অন্ধকার (১৯৭২)
১১. ধর্ষিতা (১৯৭২)
১২. নাচঘর (১৯৭৬)
১৩. মাসের প্রথম রবিবার (১৯৭৮)
১৪. আমি তোমাদেরই লোক (১৯৮৬)
আরও পড়ুন : আলোচনা : ‘Post Card Story’-র জনক সম্পর্কিত।
🔹 গল্প রচনায় তিনি তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুসারী ছিলেন।
🔹 তিনি ইছাপুর রাইফেল ফ্যাক্টরিতে চাকরিরত অবস্থায় মার্কসবাদে দিক্ষীত হন।
🔹 স্কুলে অষ্টম শ্রেণীতে অকৃতকার্য হলে বাড়ি থেকে তিনি নির্বাসিত হন।
🔹 “দেখি নাই ফিরে” উপন্যাসটি তিনি শিল্পী রামকিংকর বেইজ কে নিয়ে লেখা। তিনি উপন্যাসটি ধারাবাহিক ‘দেশ’ পত্রিকায় লিখতে শুরু করেন। পরে উপন্যাসটি অসমাপ্ত অবস্থায় ‘আনন্দ পাবলিশার্স’ থেকে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
🔹 “টানাপোড়েন” উপন্যাসটি তিনি বিষ্ণুপুরের বিখ্যাত শিল্পী অক্ষয়কুমার পাটরাঙ্গার শিল্প ও তাঁর সাধনা সমরেশ বসুকে এই উপন্যাস লেখার প্রেরণা দেয়।
🔹 “বিবর”(১৯৬৭) উপন্যাসটি শারদীয় ‘দেশ’ পত্রিকায় প্রথম ১৯৬৫ সালে প্রকাশিত হয়। পরে ১৯৬৭ সালে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
(শুভম গুপ্ত, বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়) ।
🔹 “দেখি নাই ফিরে” উপন্যাসটি তিনি শিল্পী রামকিংকর বেইজ কে নিয়ে লেখা। তিনি উপন্যাসটি ধারাবাহিক ‘দেশ’ পত্রিকায় লিখতে শুরু করেন। পরে উপন্যাসটি অসমাপ্ত অবস্থায় ‘আনন্দ পাবলিশার্স’ থেকে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
🔹 “টানাপোড়েন” উপন্যাসটি তিনি বিষ্ণুপুরের বিখ্যাত শিল্পী অক্ষয়কুমার পাটরাঙ্গার শিল্প ও তাঁর সাধনা সমরেশ বসুকে এই উপন্যাস লেখার প্রেরণা দেয়।
🔹 “বিবর”(১৯৬৭) উপন্যাসটি শারদীয় ‘দেশ’ পত্রিকায় প্রথম ১৯৬৫ সালে প্রকাশিত হয়। পরে ১৯৬৭ সালে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
আরও পড়ুন : বাংলা সাহিত্যে গোয়েন্দা চরিত্র ও তাঁদের স্রষ্টা ।
পোস্টটি
আপনার সামান্যতম উপকারে
এলে, পোস্টটি আপনার
বন্ধুদের সাথে শেয়ার
করুন । ধন্যবাদ....
যোগাযোগ
:
contact@banglasahitto.in
t.me/banglasahitto
twitter.com/banglasahitto
1 Comments
Darun
ReplyDelete