🔷 জন্ম➡️১৯৩৩ , মৃত্যু➡️১৯৯৫
🔷 ছদ্মনাম ➡️ ১. রূপচাঁদ পক্ষী,
২. স্ফুলিঙ্গ সমাদ্দার,
৩. অভিনব গুপ্ত,
৪. শক্তিনাথ কাব্যতীর্থ।
✴️তাঁর উৎসর্গকৃত রচনাসমূহ ✴️
⏩ "হে প্রেম হে নৈঃশব্দ্য"(১৯৬১) ➡️"প্রিয়তমা সুন্দরীতমারে , যে আমার উজ্জ্বল উদ্ধার"
🔹 দু-দুবার পান্ডুলিপি হারিয়ে যায়।
🔹 প্রথমে বইয়ের নাম ভেবেছিলেন "যম", তারপর -"নিকষিত হেম", তারপর "কেলাসিত স্ফটিক" তারপর বর্তমান নাম।
আরও পড়ুন : লীলা মজুমদার সম্পর্কে ।
আরও পড়ুন : বাংলা সাহিত্যে ত্রয়ী বা ট্রিলজি ।
⏩ "অনন্ত নক্ষত্রবীথি তুমি অন্ধকারে"(১৯৬৬) ➡️ মঞ্জু ও সুরজিৎ।
🔹 একটিই দীর্ঘ কবিতা। কবি অমিতাভ দাশগুপ্তের বাড়িতে বসে একদিনে সম্পূর্ণ কবিতাটি রচনা করেন।
⏩ "লুসি আর্রানীর হৃদয় রহস্য"(১৯৬৬) ➡️ স্ত্রী মিনাক্ষী বিশ্বাস
⏩ "সোনার মাছি খুন করেছি"(১৯৬৭) ➡️ মীনাক্ষী বিশ্বাস
আরও পড়ুন : ঊনবিংশ শতাব্দীতে শিশুদের জন্য রচিত গ্রন্থ ।
⏩ "হেমন্তের অরণ্যে আমি পোষ্টম্যান"(১৯৬৯) ➡️ সুধেন্দু মল্লিক
⏩"চতুপর্শপদী কবিতাবলী"(১৯৭০) ➡️ মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
কবিতাগুলি নামহীন, ১০১ পর্যন্ত সংখ্যার দ্বারা চিহ্নিত, প্রতি পৃষ্ঠায় একটি করে।
⏩ "পাড়ের কাঁথা মাটির বাড়ি"(১৯৭১) ➡️ যোগব্রত চক্রবর্তী।
⏩ "প্রভু নষ্ট হয়ে যায়"(১৯৭২) ➡️ স্বাতী ও সুনীলের।
⏩ "পাড়ের কাঁথা মাটির বাড়ি"(১৯৭১) ➡️ যোগব্রত চক্রবর্তী।
⏩ "প্রভু নষ্ট হয়ে যায়"(১৯৭২) ➡️ স্বাতী ও সুনীলের।
⏩ "অবনী বাড়ি আছো"(১৯৭৩) ➡️ "সুভাষ মুখোপাধ্যায় শ্রদ্ধাস্পদেষু"
আরও পড়ুন : একই বা প্রায় একই নামের ভিন্ন রচনা ।
আরও পড়ুন : রবীন্দ্র রচনাবলীর ইংরেজী অনুবাদ ।
⏩ "হৃদয়পুর"(১৯৭৪) ➡️ নন্দিতা ও শ্যামলেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়।
⏩ "সুখে আছি"(১৯৭৪) ➡️ সুনন্দা ও অমিতাভ চৌধুরী।
⏩ "ঈশ্বর থাকেন জলে"(১৯৭৫) ➡️ রুবি ও শেখর।
⏩ "অস্ত্রের গৌরবহীন একা"(১৯৭৫) ➡️ গীতা ও পার্থসারথী চৌধুরী।
⏩ "জ্বলন্ত রুমাল"(১৯৭৫) ➡️ নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী।
⏩ "ছিন্ন বিচ্ছিন্ন"(১৯৭৫) ➡️ শ্রী সাগরময় ঘোষ।
⏩ "সুন্দর এখানে একা নয়"(১৯৭৬) ➡️ কৃষ্ণা ও মুকুল গুহ।
⏩ "আমি চলে যাচ্ছি"(১৯৭৬) ➡️ মিনতি ও তারাপদ রায়।
⏩ "কবিতার তুলো ওড়ে"(১৯৭৭) ➡️ নাসিম ও রশীদকে।
আরও পড়ুন : “দেশে-বিদেশে”-র রচয়িতা সৈয়দ মুজতবা আলী ।
আরও পড়ুন : “যৌবন বসন্তের কবি” বুদ্ধদেব বসু ।
⏩ "কিন্নর কিন্নরী"(১৯৭৭) ➡️ শান্তি ও রীতা লাহিড়ী(খুকু)।
⏩ "মানুষ বড়ো কাঁদছে"(১৯৭৮) ➡️ সুমিত্রা ও নিত্যপ্রিয়।
⏩ "ভালোবেসে ধুলোয় নেমেছি"(১৯৭৮) ➡️ দেবকুমার বসু ও শ্রীমতি বসু (ছন্দা বসু)।
⏩ "ভাত নেই, পাথর রয়েছে"(১৯৭৯) ➡️ মণীষা ও দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়।
⏩ "যেতে পারি কিন্তু কেন যাবো"(১৯৮২) ➡️ ম্যাডাম শিপ্রা ও সুবোধ দাস।
⏩ "দাঁড়াবার জায়গা"(১৯৮৬) ➡️ ঊষা এবং ড. শম্ভুলাল বসাক(বিটু)।
⏩ "বিবি কাহিনী"(১৯৮৬) ➡️ মায়া ও সমীর সেনগুপ্ত।
⏩ "জঙ্গল বিষাদে আছে"(১৯৯৪) ➡️ ভিক্টোরিয়া ও ভাস্কর।
আরও পড়ুন : নাট্যকার দীনবন্ধু মিত্র সম্পর্কে ।
পোস্টটি আপনার সামান্যতম উপকারে এলে, পোস্টটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন । ধন্যবাদ....
0 Comments