Subscribe Us

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় : অপরাজেয় কথাশিল্পী

কুঁড়ি সাহিত্যিক গোষ্ঠী, রোঁমাঁ রোঁলাঁ, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ছোট গল্পগ্রন্থ, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ছোটগল্প, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাসের নাট্যরূপ, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাসের অনুবাদ, শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায় রচিত উপন্যাসগুলির  চলচ্চিত্রায়ন, নিষ্কৃতি, দেবদাস

 

জীবন পঞ্জি :

জন্ম – ১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ ই সেপ্টেম্বর হুগলি জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে এক নিম্ন মধ্য পরিবারে।

পিতা – মতিলাল চট্টোপাধ্যায়।

মাতা – ভুবনমোহিনী দেবী।

শিক্ষাজীবন – ১৮৮১ খ্রিষ্টাব্দে পাঁচ বছর বয়সে তিনি প্যারী পণ্ডিতের পাঠশালায়  ভর্তি হন, পরে তিনি এখান থেকে সিদ্ধেশ্বরী ভট্টাচার্যের ‘বাংলা ছাত্রবৃত্তি স্কুলে’ ভর্তি হন।

‘বাংলা ছাত্রবৃত্তি স্কুল’ –এর পাঠ শেষ করে ১৮৮৮ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ভাগলপুরের জেলা স্কুলে ভর্তি হন।

পিতা চাকুরি পরিত্যাগ করে দেবানন্দপুরে ফিরে এলে তিনি পরের বছর ১৮৮৯ খ্রিষ্টাব্দে জুলাই মাসে হুগলি ব্রাঞ্চ স্কুলে ভর্তি হন।

১৯৯৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি এন্ট্রান্স পরীক্ষায় দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হন এবং তেজনারায়ণ জুবিলী কলেজে এফ এ ক্লাসে ভর্তি হন, কিন্তু অর্থাভাবে তাঁর কলেজের পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়।

কর্ম জীবন – ১৯০০ সালে তিনি গোড্ডায় রাজবনালী এস্টেটে চাকুতি লাভ করেন।

কিছুদিন পর চাকুরি ছেড়ে তিনি সাঁওতাল পরগনায় সেটেলমেন্টের কাজে যোগদেন।

পরে ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দে জীবিকার তাড়ণে তিনি রেঙ্গুন চলে যান।

দাম্পত্য জীবন – ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দে শান্তি দেবীর সাথে তাঁর বিবাহ সম্পন্ন হয়। কিন্তু বিবাহের ২ বছর পর প্লেগ রোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর প্রথম স্ত্রী শান্তি দেবী পরলোকগমন করেন।

প্রথম পত্নী মারা যাওয়ার ২ বছর পর ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দে মেদিনীপুরের কৃষ্ণদাস অধিকারীর ১৪ বছর বয়সী বিধবা কন্যা মোক্ষদা কে বিবাহ করেন। পরে তিনি মোক্ষদার নাম দেন হিরন্ময়ী।

ছদ্মনাম – ১। অনিলাদেবী (এই ছদ্মনামে তিনি "নারীর মূল্য" এবং "মাতৃভাষা ও সাহিত্য" নামক গ্রন্থ রচনা করেন), 

২। শ্রী অনিলা দেবী (এই ছদ্মনামে লেখেন "নারীর লেখা"),

৩। শ্রীমতী অনিলা দেবী (এই ছদ্মনামে রচনা করেন "কানকাটা" এবং "সমাজ - ধর্মের মূল্য")

৪। সুরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় (এই ছদ্মনামে তিনি "মন্দির" গল্প রচনা করেন, 

৫। শ্রী চট্টোপাধ্যায়, 

৬। শ্রীকান্ত শর্মা, 

৭। অপরাজিতা দেবী, 

৮। অনুরূপা দেবী,

৯। অনুপমা,

১০। St. C. Lara (তবে এই ছদ্মনামে তাঁর কোন মুদ্রিত রচনা পাওয়া যায়নি)।

মৃত্যু – মাত্র ৬২ বছর বয়সে ১৯৩৮ খ্রীষ্টাব্দের ১৬ ই জানুয়ারি তিনি পরলোকগমন করেন।

“যাহার অমর স্থান প্রেমের আসনে

ক্ষতি তার ক্ষতি নয় মৃত্যুর শাসনে।

দেশের মাটি থেকে নিল যারে হরি

দেশের হৃদয় তারে রাখিয়াছে রবি”।

-      রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

 

  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দে গিরিন্দ্র মামার কথায় সুরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছদ্মনামে কুন্তলীন গল্প প্রতিযোগীতায় “মন্দির” নামক একটি গল্প পাঠান। জলধর সেন ১৫০ টি গল্পের মধ্যে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের “মন্দির” গল্পটি কে শ্রেষ্ঠ গল্প হিসেবে নির্বাচিত করে লেখক কে কুন্তলীন পুরস্কার দান করেন।

  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রথম মুদ্রিত উপন্যাস “বড়দিদি” (১৯১৩)। উপন্যাস টি প্রথমে ‘ভারতী পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত হয়।

 

  • প্রথম স্ত্রী শান্তি দেবী মারা যাওয়ার পর তিনি আঁকতে শুরু করেন। তাঁর প্রথম অঙ্কিত ছবি – “রাবণ মন্দোদরী”

 

  • টি জে কলেজে এফ এ পড়ার সময় তিনি ‘শিশু’ নামক সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশ করেন।

 

  • ১৯০১ খ্রিষ্টাব্দে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ‘কুঁড়ি সাহিত্যিক গোষ্ঠী’ –র প্রতিষ্ঠা করেন। এবং তাঁর নেতৃত্বেই ‘কুঁড়ি সাহিত্যিক গোষ্ঠী’ –র হাতে লেখা মাসিক পত্রিকা ‘ছায়া’ –র প্রকাশ ঘটে।

 

  • কর্ম সূত্রে ব্রহ্মদেশের রেঙ্গুনে থাকাকালীন তিনি “বিন্দুর ছেলে”, “বিরাজ বৌ” এবং “পরিণীতা” উপন্যাসগুলি রচনা করেন।

 

  • ১৯২৫ খ্রিষ্টাব্দে রোঁমাঁ রোঁলাঁ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কে বিশ্বের প্রথম শ্রেণির ঔপন্যাসিকের মর্যাদা দেন।

   

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস :

বড়দিদি

১৯১৩

বিরাজ বৌ

১৯১৪

পরিণীতা

১৯১৪

পণ্ডিতমশাই

১৯১৪

চন্দ্রনাথ

১৯১৬

পল্লীসমাজ

১৯১৬

অরক্ষণীয়া

১৯১৬

বৈকুন্ঠের উইল

১৯১৬

দেবদাস

১৯১৭

১০

চরিত্রহীন

১৯১৭

১১

শ্রীকান্ত

১৯১৭, ১৮, ২৭, ৩৩

১২

দত্তা

১৯১৮

১৩

বামুনের মেয়ে

১৯২০

১৪

গৃহদাহ

১৯২০

১৫

দেনাপাওনা

১৯২৩

১৬

নববিধান

১৯২৪

১৭

পথের দাবি

১৯২৬

১৮

শেষ প্রশ্ন

১৯৩১

১৯

বিপ্রদাস

১৯৩৫

২০

শুভদা

১৯৩৮

২১

শেষের পরিচয়

১৯৩৯


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ছোট গল্পগ্রন্থ :

বিন্দুর ছেলে

১৯১৪

মেজদিদি

১৯১৫

কাশীনাথ

১৯১৭

স্বামী

১৯১৮

ছবি

১৯২০

হরিলক্ষী

১৯২৬

সতী

১৯৩৪

অনুরাধা

১৯৩৪

পরেশ

১৯৩৪

 

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ছোটগল্প :

রামের সুমতি

পথ নির্দেশ

দর্পচূর্ণ

আধারের আলো

বিলাসী

মামলার ফল

মহেশ

অভাগীর স্বর্গ

লালু

১০

ছেলেধরা

১১

দেওঘরের স্মৃতি

১২

বছর পঞ্চাশের পূর্বের একটা দিনের কাহিনী

১৩

অনুপমার প্রেম

১৪

কাকবাস

১৫

ব্রহ্মদৈত্য

১৬

পাষাণ

 


শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাসের নাট্যরূপ :

নাট্যরূপ

উপন্যাস

ষোড়শী (১৯২৭)

দেনাপাওনা

রমা (১৯২৮)

পল্লীসমাজ

বিরাজ বৌ (১৯৩৪)

বিরাজ বৌ

বিজয়া (১৯৩৫)

দত্তা

  

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ :

তরুণের বিদ্রোহ

১৯১৯

নারীর মূল্য

১৯৩০

স্বদেশ ও সাহিত্য

১৯৩২

 

  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত বেশিরভাগ উপন্যাস ‘ভারতবর্ষ পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত হয়। ‘ভারতবর্ষ পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত উপন্যাসগুলি হল –

 ১। বিরাজ বৌ

২। পণ্ডিতমশাই

৩। পল্লীসমাজ

৪। অরক্ষণীয়া

৫। বৈকুণ্ঠের উইল

৬। দেবদাস

৭। দত্তা

৮। গৃহদাহ

৯। দেনাপাওনা

১০। শেষ প্রশ্ন

 

অনান্য পত্রিকায় প্রকাশিত বিভিন্ন উপন্যাস :

বিভিন্ন রচনা

পত্রিকা

বড়দিদি

ভারতী

পরিণীতা

যমুনা

পথের দাবি

বঙ্গবাণী

মহেশ

বঙ্গবাণী

নারীর মূল্য

যমুনা

স্বামী

নারায়ণ

হরিলক্ষ্মী

বসুমতী

ছবি

আগমনী

বিলাসী

ভারতী

১০

মামলার ফল

পার্বণী

১১

রামের সুমতি

যমুনা

 

     

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত উপন্যাসের অনুবাদ :


উপন্যাস

অনুবাদ

অনুবাদকার

বিরাজ বৌ

বিরাজ বৌ (হিন্দি)

চন্দ্রশেখর পাঠক

দত্তা

বিজয়ী (মারাঠি)

প্রভাকর ভাস

শ্রীকান্ত (১ম পর্ব)

শ্রীকান্ত (ইংরেজি)

Oxford University Press

চরিত্রহীন

প্রণয়পঙ্ক (গুজরাতি)

-

চন্দ্রনাথ

অনুপম (গুজরাতি)

আমীর মালিক

অরক্ষণীয়া

অরক্ষণীয়া (তেলেগু)

সূর্যপ্রকাশ রাও

নিষ্কৃতি

নিষ্কৃতি (ইংরেজি)

দিলীপ কুমার রায়

 

শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায় রচিত উপন্যাসগুলির  চলচ্চিত্রায়ন :

দেবদাস

নরেশ মিত্র (১৯২৯)

দেনাপাওনা

প্রেমাঙ্কুর আতীর্থ (১৯৩০)

দেবদাস

প্রথমেশ বড়ুয়া (১৯৩৫)

গৃহদাহ

প্রথমেশ বড়ুয়া (১৯৩৬)

দেবদাস

১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দে তেলেগু ভাষায় চলচ্চিত্রায়িত হয়।

 


  • জীবিতকালে শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় –এর প্রকাশিত শেষ উপন্যাস “বিপ্রদাস” (১৯৩৫)।

 

  • মৃত্যুর পর তাঁর রচিত ছোটগল্প “ছেলেবেলার গল্প” (১৯৩৮) প্রকাশিত হয়।

এবং তাঁর মৃত্যুর পর প্রকাশিত ২ টি উপন্যাস – “শুভদা” (১৯৩৮), “শেষের পরিচয়” (১৯৩৯)।

 

  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় নিজ ইচ্ছা তে নিজ হাতে “শুভদা” (১৯৩৮) উপন্যাসের পাণ্ডুলিপি টি পুড়িয়ে ফেলেন।

“বড়দিদি” (১৯১৩) –

১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দে উপন্যাস টি প্রথম ‘ভারতী পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত হয়।

তাঁর সমগ্র রচনাবলীর মধ্যে এই উপন্যাস টি প্রথম পুস্তকাকারে ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়।

উপন্যাস টি তে জমিদারের অত্যাচারের কাহিনি বর্ণিত হওয়ার সাথে সাথে সমাজ নিষিদ্ধ বিধবার প্রেম সমস্যা ফুটে উঠেছে।

 

“বিরাজ বৌ” (১৯১৪) –

গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হওয়ার আগে উপন্যাস টি ‘ভারতবর্ষ পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত হয়।

শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় প্রথম কোন লেখার জন্য সন্মান দক্ষিণা পেয়েছিলেন, যার পরিমান ছিল ২০০ টাকা।

গ্রামীন অঞ্চলে পরিবার জীবনের বাস্তব সমস্যা এই উপন্যাসে ফুটে উঠেছে।

 

“পল্লীসমাজ” (১৯১৬) –

এই উপন্যাসে ফুটে উঠেছে সমাজতান্ত্রিক কাঠামোর সমকালীন পল্লীজীবনের সামাজিক চিত্র এবং এই সামাজিক প্রেক্ষাপটে রমা – রমেশের হৃদয়ের দ্বন্দ্ব লেখকের নিপুন তুলিতে বর্ণিত হয়েছে।

উপন্যাস টি ‘ভারতবর্ষ পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত হয়।

 


“নিষ্কৃতি” (১৯১৭) –

উপন্যাস টি ২ টি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল।

১৩২১ বঙ্গাব্দে বৈশাখ সংখ্যায় ‘যমুনা পত্রিকা’ –য় “ঘরভাঙ্গা” নামে। এবং ১৩২৩ বঙ্গাব্দে পরে ‘ভারতবর্ষ পত্রিকা’ –য় সম্পূর্ণ লেখা টি “নিষ্কৃতি” নামে প্রকাশিত হয়।

 

“দেবদাস” (১৯১৭) –

এই উপন্যাসে বাল্যপ্রেমের বিষদাত্মক পরিণতি চিত্রিত হয়েছে।

এছাড়াও দেবদাসের প্রেম, বিরহ, পতিতার প্রতি অনুরক্তি যথার্থভাবে ফুটে উঠেছে।

 

“চরিত্রহীন” (১৯১৭) –

এই উপন্যাসে লেখক নিষিদ্ধ প্রেমের চিত্র এঁকেছেন। এবং এই উপন্যাস রচনার জন্য তাঁকে নানান সমালোচনার সন্মুখীন হতে হয়।

উপন্যাস টি পুস্তকাকারে প্রকাশিত হওয়ার আগে ১৩২০ বঙ্গাব্দ থেকে ১৩২১ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে ‘যমুনা পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত হয়।

লেখক এই উপন্যাস টি ১৯০১ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯০২ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যে কিছু অংশ রচনা করেন। তারপর ১৯১১ – ১৯১২ সালে রেঙ্গুনে গিয়ে উপন্যাস টি পুনরায় লিখতে শুরু করেন এবং ১৯১২ খ্রিষ্টাব্দে ৫০০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত লেখা হলে আকস্মিক অগ্নি কাণ্ডে উপন্যাসের পাণ্ডুলিপি টি পুড়ে যায়। দেশে ফিরে হাওড়ায় শিবপুরে থাকাকালীন তিনি উপন্যাসটির রচনা সমাপ্ত করেন।

 

  • ১৯২৭ খ্রিষ্টাব্দে “পথের দাবি” (১৯২৬) উপন্যাসের উপর সরকারিভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

 

  • শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তাঁর “নারীর মূল্য” (১৯৩০) প্রবন্ধগ্রন্থ টি ধারাবাহিকভাবে ‘যমুনা পত্রিকা’ –য় লেখক তাঁর বড়দিদি অনিলা দেবী –র নামে প্রকাশিত করেন।

 


“হরিলক্ষ্মী” (১৯২৬) –

এই গল্পগ্রন্থে মোট ৩ টি গল্প রয়েছে। গল্পগুলি হল – “হরিলক্ষ্মী”, “মহেশ” এবং “অভাগীর স্বর্গ”

“মহেশ” শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় –এর শ্রেষ্ঠ গল্প। গল্প টি ১৩২৯ বঙ্গাব্দের আশ্বিন সংখ্যায় ‘বঙ্গবাণী পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত হয়। পরে এই গল্প টি পুনরায় ‘পল্লীশ্রী পত্রিকা’ –তেও প্রকাশিত হয়।

“হরিলক্ষ্মী” গল্পগ্রন্থের বাকী ২ টি গল্প “হরিলক্ষ্মী” ১৩৩২ বঙ্গাব্দে শারদীয়া ‘বসুমতী পত্রিকা’ –য় এবং “অভাগীর স্বর্গ” গল্প টি ‘বঙ্গবাণী পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত হয়।


আরও  পড়ুন -

Post a Comment

0 Comments