১। চর্যাপদের প্রথম / আদি কবি – লুই পা।
২। বাংলা সাহিত্যে প্রথম অনুমিত মহিলা কবি – কুক্কুরি পা।
৩। মধ্য যুগে বাংলা সাহিত্যে প্রথম বাঙালী এবং প্রধান মহিলা কবি – চন্দ্রাবতী, দ্বিজ বংশীদাস –এর মেয়ে।
৪। বাংলায় পদাবলীর প্রথম কবি – চণ্ডীদাস।
৫। প্রথম নাগরিক কবি – ভারতচন্দ্র।
৬। মধ্য যুগের শ্রেষ্ঠ কবি – ভারতচন্দ্র।
৭। আদি মঙ্গলকাব্য / মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি – কানা হরিদত্ত।
৮। আদি মঙ্গলকাব্য / মনসামঙ্গল কাব্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় কবি – বিজয় গুপ্ত।
৯। ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদি কবি – ময়ূর ভট্ট।
১০। ধর্মমঙ্গল কাব্যের
শ্রেষ্ঠ কবি – ঘনরাম চক্রবর্তী।
১১। ধর্মমঙ্গল কাব্যের প্রণেতা – রূপরাম চক্রবর্তী।
১২। চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের আদি কবি – মানিক দত্ত।
১৩। চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের প্রধান / শ্রেষ্ঠ কবি – মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
১৪। অন্নদামঙ্গল কাব্য ধারার প্রধান কবি – ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।
১৫। কালিকামঙ্গল কাব্যের আদি কবি – কবি কঙ্ক।
১৬। শিবমঙ্গল কাব্যের প্রথম কবি – রামকৃষ্ণ রায়।
১৭। নাথ সাহিত্যের প্রথম / আদি কবি – শেখ ফয়জুল্লাহ।
১৮। মার্সিয়া সাহিত্যের আদি কবি - শেখ ফয়জুল্লাহ।
১৯। পুঁথি সাহিত্য এবং দোভাষী পুঁথি সাহিত্যের প্রথম / সার্থক কবি – ফকির গরীবুল্লাহ।
২০। কবিগান –এর প্রথম
কবি – গোঁজলা পুট (গুই)।
২১। বাংলা টপ্পা গানের জনক – রামনিধি গুপ্ত বা নিধু বাবু।
২২। বাংলা সাহিত্যে প্রথম জীবনী গ্রন্থ – “চৈতন্যভাগবত”।
২৩। আধুনিক যুগের প্রথম কবি – ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
২৪। বাংলা সাহিত্যে প্রথম পত্রসাহিত্য – রামরাম বসু রচিত “লিপিমালা”।
২৫। বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সাময়িক পত্রিকা – দিগ্দর্শন (১৮১৮)।
২৬। বাংলা ছাপার অক্ষরে মুদ্রিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম বই – “কথোপকথন” (১৮০১)।
২৭। বাংলা সাহিত্যে প্রথম গল্পগ্রন্থ – “ইতিহাসমালা”, উইলিয়াম কেরি রচিত।
২৮। বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যে প্রথম জীবনচরিত – “রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র”, রামরাম বসু রচিত।
২৯। প্রথম প্রকাশিত বাংলা ব্যাকরণ – “গৌড়ীয় ব্যাকরণ”।
৩০। বাংলা সাহিত্যে প্রথম যতি
চিহ্নের ব্যবহার করেন – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
৩১। বাংলা সাহিত্যে প্রথম চলিত রীতি ব্যবহার করেন – প্রমথ চৌধুরী।
৩২। বাংলা প্রবন্ধ ধারার প্রবর্তক – রাজা রামমোহন রায়।
৩৩। কথ্যরীতিতে প্রথম প্রবন্ধ রচয়িতা – প্যারীচাঁদ মিত্র।
৩৪। বাংলা সাহিত্যে রচিত প্রথম মৌলিক নাটক – “ভদ্রার্জুন”, তারাচরণ শিকদার রচিত।
৩৫। বাংলা সাহিত্যে প্রথম ট্র্যাজেডি / বিয়োগাত্মক নাটক – “কীর্তিবিলাস”, যোগেশচন্দ্র গুপ্ত বিরচিত।
৩৬। বাংলা সাহিত্যে প্রথম সার্থক নাটক – “শর্মিষ্ঠা”, মধুসূদন দত্ত রচিত।
৩৭। বাংলা সাহিত্যে প্রথম সার্থক ট্র্যাজেডি – “কৃষ্ণকুমারী”, মধুসূদন দত্ত রচিত।
৩৮। বাংলা সাহিত্যে প্রথম প্রহসন – “একেই কি বলে সভ্যতা”, মাইকেল মধুসূদন দত্ত –এর লেখা।
৩৯। বাংলা সাহিত্যে প্রথম সনেট - মাইকেল মধুসূদন দত্ত –এর লেখা “বঙ্গভাষা”।
৪০। বাংলাদেশের ঢাকা থেকে
প্রকাশিত প্রথম নাটক – “নীলদর্পন”, দীনবন্ধু মিত্র রচিত।
৪১। বাংলা সাহিত্যে প্রথম সাংকেতিক নাটক – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত “শারদোৎসব”।
৪২। বাংলা সাহিত্যে প্রথম পূর্ণাঙ্গ অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত কাব্য – মধুসূদন দত্ত –এর লেখা “তিলোত্তমা সম্ভব কাব্য”।
৪৩। বাংলা সাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম পত্রকাব্য – “বীরাঙ্গনা”, মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত।
৪৪। বাংলা সাহিত্যে সার্থক প্রথম এবং সর্বশেষ মহাকাব্য - মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত “মেঘনাদবধ কাব্য”।
৪৫। বাংলা সাহিত্যে প্রথম রচিত
উপন্যাস – “আলালের ঘরে দুলাল”, উপন্যাস টি প্যারীচাঁদ মিত্র রচনা করেন।
৪৬। প্রথম সার্থক উপন্যাস – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত “দুর্গেশনন্দিনী”।
৪৭। প্রথম সার্থক রোমান্টিক উপন্যাস – “কপালকুণ্ডলা”, উপন্যাস টি রচনা করেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
৪৮। আধুনিক বাংলা সাহিত্যে প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক – স্বর্ণকুমারী দেবী।
৪৯। বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রোহী প্রধান কাব্যগ্রন্থ – “অগ্নিবীণা”, কাজী নজরুল ইসলাম রচনা করেন।
৫০। আধুনিক বাংলা সাহিত্যে প্রথম মহিলা কবি – স্বর্ণকুমারী দেবী।
৫১। বাংলা গীতিকাব্য –এর প্রথম ও প্রধান কবি – বিহারীলাল চক্রবর্তী।
৫২। মৈমনসিংহ গীতিকার প্রথম ইংরেজী অনুবাদ করেন – ডঃ দীনেশচন্দ্র সেন।
৫৩। প্রথম মহাকাব্য রচনার প্রচেষ্টা করেন – রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়।
৫৪। প্রথম ত্রয়ী মহাকাব্য রচনাকার – নবীনচন্দ্র সেন।
৫৫। বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুসলমান দ্বারা রচিত নাটক – মীর মশাররফ হোসেন –এর “বসন্ত কুমারী”।
৫৬। মুসলমান চরিত্র অবলম্বনে
রচিত প্রথম নাটক – “জমিদার দর্পন”, রচনা করেন মীর
মশাররফ হোসেন।
৫৭। বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম ঔপন্যাসিক - মীর মশাররফ হোসেন, রচিত প্রথম উপন্যাস “দীপনির্বাণ”।
৫৮। বাংলা সাহিত্যে প্রথম ইসলামী গান এবং গজল রচনা করেন – কাজী নজরুল ইসলাম।
৫৯। প্রথম বাংলা সাহিত্যে ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ রচনা করেন – ডঃ দীনেশচন্দ্র সেন।
৬০। প্রথম বাংলা সবাক চলচ্চিত্র
– “জামাই ষষ্ঠী” (১৯৩১)।
আরও পড়ুন -
1 Comments
Thanks
ReplyDelete