‘এলিজি’ শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ ‘Elegia’ থেকে, যার অর্থ ‘বেদনায় আকুলতা’। কিন্তু বর্তমান সময়ে প্রচলিত অর্থে ‘শোকপ্রকাশক কবিতা’।
🔹 মিল্টনের “Lycidas” (1637) থেকে শোক কবিতার শুরু।
🔹 বাংলা সাহিত্যে ‘এলিজি’ বা ‘শোকপ্রকাশক কবিতা’র সংখ্যা কম নয়। সেই তালিকা নিম্নে দেওয়া হল -
১. হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় - “চিন্তা তরঙ্গিনী”।
২. রাজকৃষ্ণ রায় - “মিত্রবিলাপ”।
৩. বিহারীলাল চক্রবর্তী - “বন্ধুবিয়োগ”।
৪. অক্ষয় কুমার বড়াল - “এষা”।
৫. সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত - “কবর-ই-নূরজাহান”।
৬. বনফুল - “পরিমল গোস্বামী”।
৭. প্রেমেন্দ্র মিত্র “তিনটি গুলি”।
৮. করুণানিধান বন্দ্যোপাধ্যায় - “উদ্দেশ্য” ।
৯. হরচন্দ্র নিয়োগী - “নির্বান প্রদীপ”।
১০. গোবিন্দ দাস - “বঙ্কিমবিদায়”।
১১. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - “সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত”।
১২. হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় - “বিদ্যাসাগর”।
১৪. শক্তি চট্টোপাধ্যায় - “মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়”।
১৫. কাজী নজরুল ইসলাম - “রবিহারা”।
১৬. গোবিন্দ চৌধুরী - “বিলাপমালা”।
১৭. সাতকড়ি দে - “অশ্রু কানন”।
১৮. দুর্যোধন পাত্র - “মাতৃ বিয়োগ”।
১৯. রামলাল বন্দ্যোপাধ্যায় - “অশ্রুপুজ্ঞ”।
২০. সজনীকান্ত দাস - “মর্ত্য হইতে বিদায়”।
২১. যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত - “চাষার ঘরে”।
২২. বঙ্কুবিহারী শর্মা - “শ্লোকলহরী”।
২৩. কুঞ্জবিহারী হালদার - “বিলাপী বিলোপ”।
২৪. কালিদাস রায় - “কৃষাণীর ব্যাথা”।
২৫. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - “স্মরণ”।
২৬. শক্তি চট্টোপাধ্যায় - “তুমি আছ সেই ভাবে আছ”।
২৭. হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় - “এবে কোথায় চলিলে”।
২৮. সুভাষ মুখোপাধ্যায় - “পাথরের ফুল”।
২৯. প্যারীচরণ দাস - “সনেট ও এলিজি”।
৩০. মোহিনী মোহন বসু - “অশ্রু”।
৩১. অমৃতলাল বন্দ্যোপাধ্যায় - “সুধা বিষময়”।
৩২. রাজকৃষ্ণ রায় - “কেশব বিয়োগ”।
পোস্টটি আপনার সামান্যতম উপকারে এলে, পোস্টটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন । ধন্যবাদ....
2 Comments
খুব সুন্দর... ধন্যবাদ...
ReplyDeleteস্বাগতম.. পরবর্তী পোস্টগুলোর জন্য ব্লগ সাইটের সাথে যুক্ত থাকুন...
ReplyDelete