জীবন পঞ্জি :
জন্ম – কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১
ক্রিষ্টাব্দে ৭ ই মে বাংলার ১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ শে বৈশাখ।
জন্মস্থান – কলকাতার বিখ্যাত জোঁড়াসাঁকো ঠাকুর
পরিবারে।
পিতা – মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
মাতা – সারদাসুন্দরী দেবী।
পারিবারিক উপাধি – কুশারী।
পত্নী – মৃণালিনী দেবী (ভবতারিণী দেবী)।
সন্তান – ৫ সন্তান, ২ পুত্র – রথীন্দ্রনাথ
ও শমীন্দ্রনাথ এবং ৩ কন্যা মাধুরীলতা, মীরা ও রেনুকা।
মৃত্যু – কবিগুরু ৮০ বছর বয়সে ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের
৭ ই আগষ্ট পরলোকগমন করেন।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর রচিত প্রথম উপন্যাস “করুণা”। উপন্যাস টি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়নি।
১৮৭৭ থেকে ১৮৭৮ খ্রিষ্টাব্দে ধারাবাহিকভাবে উপন্যাস টি ‘ভারতী পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত হয়।
উপন্যাস টি কবিগুরু তাঁর বৌদি কাদম্বরী
দেবীর অনুপ্রেরণায় রচনা করেন।
উপন্যাস টি তিনি মাত্র ১৬ বছর বয়সে রচনা করেন।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর প্রথম সার্থক উপন্যাস “বউ ঠাকুরাণীর হাট” ১৮৮৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর শেষ উপন্যাস “চার অধ্যায়”, উপন্যাস টি ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত উপন্যাস :
১ |
করুণা |
১৮৭৭ |
২ |
বউ ঠাকুরাণীর হাট |
১৮৮৩ |
৩ |
রাজর্ষি |
১৮৮৭ |
৪ |
চোখের বালি |
১৯০৩ |
৫ |
নৌকাডুবি |
১৯০৬ |
৬ |
গোরা |
১৯১০ |
৭ |
চতুরঙ্গ |
১৯১৬ |
৮ |
ঘরে বাইরে |
১৯১৬ |
৯ |
যোগাযোগ |
১৯২৯ |
১০ |
শেষের কবিতা |
১৯২৯ |
১১ |
দুই বোন |
১৯৩৩ |
১২ |
মালঞ্চ |
১৯৩৪ |
১৩ |
চার অধ্যায় |
১৯৩৪ |
বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত্ উপন্যাস :
|
উপন্যাস |
পত্রিকা |
১ |
করুণা |
ভারতী |
২ |
বউ ঠাকুরাণীর হাট |
ভারতী |
৩ |
রাজর্ষি |
বালক |
৪ |
চোখের বালি |
নবপর্যায় বঙ্গদর্শন |
৫ |
নৌকাডুবি |
নবপর্যায় বঙ্গদর্শন |
৬ |
গোরা |
প্রবাসী |
৭ |
চতুরঙ্গ |
সবুজপত্র |
৮ |
ঘরে বাইরে |
সবুজপত্র |
৯ |
যোগাযোগ |
বিচিত্রা |
১০ |
শেষের কবিতা |
প্রবাসী |
১১ |
দুই বোন |
বিচিত্রা |
১২ |
মালঞ্চ |
বিচিত্রা |
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উৎসর্গকৃত উপন্যাস :
১ |
করুণা |
কাদম্বরী দেবী |
২ |
বউ ঠাকুরাণীর হাট |
সৌদামিনী দেবী |
৩ |
গোরা |
রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর |
৪ |
ঘরে বাইরে |
প্রমথ চৌধুরী |
৫ |
দুই বোন |
রাজশেখর বসু |
রবীন্দ্র উপন্যাস সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা :
“করুণা” (১৮৭৭) :
উপন্যাস
টি
রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুর
মাত্র ১৬
বছর বয়সে বৌদি কাদম্বরী দেবীর অনুপ্রেরণায় রচনা
করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
রচিত প্রথম
উপন্যাস।
উপন্যাস টি
গ্রন্থাকারে প্রকাশিত
হয়নি।
১৮৭৭ থেকে
১৮৭৮ খ্রিষ্টাব্দে
ধারাবাহিকভাবে উপন্যাস
টি ‘ভারতী’ পত্রিকায়
প্রকাশিত হয়।
১৯৬১ সালে
পশ্চিমবঙ্গ সরকার কর্তৃক প্রকাশিত
রবীন্দ্র রচনাবলীতে “করুণা” প্রথম প্রকাশিত
হয়।
"বউ ঠাকুরাণীর হাট" (১৮৮৩) :
উপন্যাসে তৎকালীন বাংলার রাজা
প্রতাপাদিত্যের কাহিনি বর্ণিত হয়েছে।
এই উপন্যাসটিতে প্রতাপচন্দ্র
ঘোষ রচিত “বঙ্গাধিপ পরাজয়” (১৮৬৯) গ্রন্থটির
প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
এই উপন্যাস –এর কাহিনি অবলম্বনে রবীন্দ্রনাথ তাঁর “প্রায়শ্চিত্ত” এবং “পরিত্রান”
নাটক দুটি রচনা করেন।
চরিত্র – প্রতাপাদিত্য, উদয়াদিত্য, বিভা,
বসন্ত রায়।
"রাজর্ষি" (১৮৮৭) :
উপন্যাস টি ত্রিপুরার রাজবংশের
একটি কাহিনি অবলম্বনে রচিত।
এই উপন্যাস থেকে উপাদান নিয়েই তিনি তাঁর “বিষর্জন” নাটক টি রচনা করেন।
রাজা গোবিন্দমানিক্য দেবী মন্দিরে বলিদানের ঘোর বিরোধী ছিলেন।
মন্দিরের পুরোহিত রঘুপতির নিদারুণ দ্বন্দ্বের পটভূমিকায় উপন্যাসের কাহিনি পরিকল্পিত।
এই উপন্যাস টি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর স্ত্রী চরিত্র বিহীন উপন্যাস।
চরিত্র – গোবিন্দ মানিক্য, রঘুপতি, জয়
সিংহ, নক্ষত্র রায়।
"চোখের বালি" (১৯০৩) :
এই উপন্যাস টি বাংলা সাহিত্যে প্রথম
সার্থক মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস।
এই উপন্যাসটির পূর্বনাম ছিল “বিনোদিনী”।
এই উপন্যাসের বাল বিধবা বিনোদিনী
চরিত্রের আদর্শ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কে তাঁর
“চরিত্রহীন” উপন্যাসের কিরণময়ী চরিত্রাঙ্কনে প্রেরণা দিয়েছিল।
২০০৩
সালে ঋতুপর্ণ ঘোষ এই উপন্যাস
অবলম্বনে "চোখের বালি" চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন।
চরিত্র – মহেন্দ্র, আশালতা, বিনোদিনী,
বিহারী, অন্নপূর্ণা, রাজলক্ষী।
"নৌকাডুবি" (১৯০৬) :
বহু সমালোচকের মতে এই উপন্যাস টি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর দুর্বলতম রচনা।
এই উপন্যাস টি কবিগুরু তাঁর “ভগ্নতরী”
কবিতা অবলম্বনে রচনা করেন।
চরিত্র – রমেশ, কমলা, নলিনাক্ষ, হেমনলিনী।
"গোরা" (১৯১০) :
এই উপন্যাস টি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর এক মহাকাব্যিক উপন্যাস।
৪৪ টি পরিচ্ছদ নিয়ে উপন্যাসটির
প্রথম খণ্ড ১৩১৫ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাসে প্রকাশিত হয়।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর স্বদেশ
চেতনার সর্বোত্তম প্রকাশ ঘটেছে তাঁর এই “গোরা” উপন্যাসে।
উপন্যাসে কাহিনির পটভূমি প্রথমত ও প্রধানত কলকাতা মহানগরী।
এই উপন্যাসে নীল আন্দোলনের প্রতি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর সহমর্মিতা প্রকাশিত হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর জীবনীকার প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় এই উপন্যাস পরিকল্পনায় ভগিনী নিবেদিতা –র প্রত্যক্ষ প্রভাব লক্ষ করেছেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর এই উপন্যাস টি ইউরোপের “Epic Novel” –এর সঙ্গে তুলনীয়।
এই উপন্যাস প্রসঙ্গে অসিতকুমার
বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন –
“গোরা’-র সমতুল্য আর আকখানি উপন্যাস বাংলা সাহিত্যে খুঁজে
পাওয়া যাবে না।“
চরিত্র – গোরা, আনন্দময়ী, ললিতা, বিনয়।
"চতুরঙ্গ" (১৯১৬) :
এই উপন্যাস টি সাধু ভাষায়
লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর শেষ উপন্যাস।
এই উপন্যাস –এর পূর্ব নাম ছিল “দামিনী”।
চরিত্র - শচীশ, দামিনী, শ্রীবিলাস, জগমোহন।
"ঘরে বাইরে" (১৯১৬) :
এই উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রথম
চলিত ভাষা ব্যবহার করেন।
বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের পটভূমি তে উপন্যাস টি রচিত।
এই উপন্যাসে বিমলা স্বামী নিখিলেশ এবং তার বন্ধু সন্দীপ –এর
ত্রিভূজ প্রেম ফুটে উঠেছে।
উপন্যাস টি মোট ১৮ টি পরিচ্ছদে
বিভক্ত। বিমলার আত্মকথা ৭ টি, নিখিলেশের
আত্মকথা ৭ টি এবং সন্দীপের
আত্মকথা ৪ টি পরিচ্ছদে বর্ণিত হয়েছে।
চরিত্র – বিমলা, নিখিলেশ, সন্দীপ, অমূল্য।
"যোগাযোগ" (১৯২৯) :
উপন্যাস টি প্রথমে ১৩৩৪ – ৩৫ বঙ্গাব্দে ‘বিচিত্র পত্রিকা’ –য় “তিন
পুরুষ” নামে প্রকাশিত হয়।
লেখকের ইচ্ছে ছিল উপন্যাসে তিন পুরুষের কাহিনি লিপিবদ্ধ করার।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত কেবল মাত্র একটি পুরুষের কাহিনি লিপিবদ্ধ করেছেন উপন্যাসে।
চরিত্র – কুমুদিনী, মধুসূদন,বিপ্রদাস,
শ্যামাসুন্দরী।
"শেষের কবিতা" (১৯২৯) :
প্রথমে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই উপন্যাস –এর নাম দিয়েছিলেন “মিতা”।
এই উপন্যাসটি কে ‘চম্পু কাব্য’
-ও (সংস্কৃত মতে গদ্য পদ্যময় মিশ্র রচনা কে ‘চম্পু কাব্য’ বলে) বলা হয়।
বুদ্ধদেব বসু –র মতে –
“রবীন্দ্রনাথের ‘নবজন্ম’ ঘটেছিল ‘শেষের কবিতা’ –য়।”
চরিত্র – অমিত, লাবণ্য, কেটী মিত্র, শোভনলাল।
“দুইবোন” (১৯৩৩) :
উপন্যাসটি প্রথমে
‘বিচিত্রা’ পত্রিকায়
প্রকাশিত হয়।
উপন্যাসটি
তিনি রাজশেখর বসু কে উৎসর্গ করেন।
পরকীয়া বিষয়ক
মিলনান্তক উপন্যাস।
উপন্যাসের দুইবোন
- শর্মিলা ও
উর্মিমালা।
উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নারী প্রেমের জয় ঘটিয়েছেন।
“মালঞ্চ” (১৯৩৪) :
সামাজিক-মনস্তাত্ত্বিক
উপন্যাস।
নরনারীর জটিল
সম্পর্ক নিয়ে
রচিত রবীন্দ্রনাথের
একটি সংক্ষিপ্ত
উপন্যাস।
উপন্যাস
টি
‘বিচিত্রা’ পত্রিকায়
প্রথম প্রকাশিত
হয়।
চরিত্র - নীরজা, আদিত্য, সরলা, রমেন।
“চার অধ্যায়” (১৯৩৪) :
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ উপন্যাস।
বিপ্লবের পটভূমিকায় রচিত রাজনৈতিক উপন্যাস।
এই উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ সশস্ত্র বিপ্লববাদের বিরুদ্ধে বিতৃষ্ণা প্রকাশ করেছেন।
এলা এবং
অতীনের ভালোবাসায়
এই উপন্যাসের
প্রধান বিষয়বস্তু।
উপন্যাসটি প্রকৃত পক্ষে ‘a
lyric in prose’.
‘ঘরে বাইরে’ উপন্যাসের
সাথে এই উপন্যাসের মিল
খুঁজে পাওয়া
যায়।
রবীন্দ্রনাথ স্বয়ং এই উপন্যাসকে
‘লিরিকের তোড়া’ বলেছেন।
চরিত্র - অতীন্দ্র, এলা, ইন্দ্রনাথ, বটু।
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর রচিত উপন্যাসগুলি কে কয়েকটি শ্রেণি তে ভাগ করা যায়। সেই ভাগগুলি নিম্নে উল্লেখ করা হল –
১। ঐতিহাসিক উপন্যাস :
- বউ ঠাকুরাণীর হাট (১৮৮৩)
- রাজর্ষি (১৮৮৭)
২। পারিবারিক ও সামাজিক উপন্যাস :
- চোখের বালি (১৯০৩)
- নৌকাডুবি (১৯০৬)
- গোরা (১৯১০)
- যোগাযোগ (১৯২৯)
- চার অধ্যায় (১৯৩৪)
৩। চেতনাশ্রয়ী উপন্যাস :
- ঘরে বাইরে (১৯১৬)
- চতুরঙ্গ (১৯১৬)
৪। কাব্যোপন্যাস :
- শেষের কবিতা (১৯২৯)
- দুই বোন (১৯৩৩)
- মালঞ্চ (১৯৩৪)
- রবীন্দ্রনাথ রচিত “গোরা”, “ঘরে বাইরে”, এবং “চার অধ্যায়” এই তিন টি উপন্যাস কে দেশাত্মবোধক উপন্যাসেরও অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
রবীন্দ্র উপন্যাস ও চলচ্চিত্রায়ণ :
১। "বৌ ঠাকুরাণীর হাট" (১৮৮৩) –
মুক্তিসাল
– ১৯৫৩ সাল।
পরিচালক
– নরেশ মিত্র।
অভিনয়ে
– উত্তম কুমার,
রমা দেবী
(বিভা রায়),
নরেশ মিত্র,
নীতিশ মুখার্জী
(প্রতাপাদিত্য), পদ্মদেবী
(রাণীমা), পাহাড়ী
সান্যাল (কেদার
রায়)।
২। "চোখের বালি" (১৯০৩) –
এই উপন্যাসটি
দুবার বাংলা
ভাষায় চলচ্চিত্রায়িত
হয়েছে।
প্রথম মুক্তিসাল
- ১৯৩৮ সাল।
পরিচালক
– সতু সেন।
অভিনয়ে
– রমা ব্যানার্জী
(অন্নপূর্ণা), ছবি
বিশ্বাস (বিহারী),
শান্তিলতা ঘোষ
(রাজলক্ষ্মী), হরেন
মুখার্জী (মহেন্দ্র),
ইন্দিরা রায়
(আশালতা), সুপ্রভা
মুখার্জী (বিনোদিনী),
মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য
(সাধুচরণ)।
ব্যানার
– এসোসিয়েট পিকচার্স।
দ্বিতীয় মুক্তিসাল
– ২০০৩ সাল।
পরিচালক
– ঋতুপর্ণ ঘোষ।
অভিনয়ে
– প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জী
(মহেন্দ্র), টোটা
রায়চৌধুরী (বিহারী),
রাইমা সেন
(আশালতা), ঐশ্বর্যা
রাই বচ্চন
(বিনোদিনী)।
ব্যানার
– শ্রী ভেঙ্কটেশ
ফিল্মস।
৩। “নৌকাডুবি” (১৯০৬) –
মুক্তিসাল
– ২০১১ সাল।
পরিচালক
– ঋতুপর্ণ ঘোষ।
অভিনয়ে
– যীশু সেনগুপ্ত
(রমেশ), রাইমা
সেন (হেমনলিনী),
প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জী
(নলিনাক্ষ), রিয়া
সেন (কমলা),
ধৃতিমান চ্যাটার্জী
(অন্নদাবাবু)।
ব্যানার
– মুক্তা সার্চলাইট
ব্যানার।
৪। “চতুরঙ্গ” (১৯১৬) –
মুক্তিসাল
– ২০০৮ সাল।
পরিচালক
– সুমন বন্দোপাধ্যায়।
অভিনয়ে
– ধৃতিমান চ্যাটার্জী
(জ্যাঠামশাই), ঋতুপর্ণা
সেনগুপ্ত (দামিনী),
কবীর সুমন
(লীলানন্দ স্বামী),
সুব্রত দত্ত
(শচীশ), জয়
সেনগুপ্ত (শ্রীবিলাস),
তৃণা ব্যানার্জী
(ননীবালা), সুজন
মুখার্জী (পুরন্দর),
বিশ্বনাথ ঘোষ
(হরিমোহন)।
ব্যানার
– ক্যাম্পফায়ার ফিল্ম
প্রোডাকশন।
৫। “ঘরে বাইরে” (১৯১৬) –
মুক্তিসাল
– ১৯৮৫ সাল।
পরিচালক
– সত্যজিৎ রায়।
অভিনয়ে
– ভিক্টর ব্যানার্জী
(নিখিলেশ), সৌমিত্র
চ্যাটার্জী (সন্দীপ),
স্বাতীলেখা সেনগুপ্ত
(বিমলা), জেনিফার
কাপুর (মিস
গিলবি), মনোজ
মিত্র (হেডমাষ্টার),
ইন্দ্রপ্রমিত রায়
(অমূল্য)।
ব্যানার
– ন্যাশানাল ফিল্ম
ডেভেল্পমেন্ট।
৬। “যোগাযোগ” (১৯২৯) –
মুক্তিসাল
– ২০১৫ সালের
৮ই মে
(১৫৪তম রবীন্দ্র
জন্মজয়ন্তীতে)।
পরিচালক
– শেখর দাস।
অভিনয়ে
– ব্রাত্য বসু
(মধুসূদন), শুভলগ্না
মুখার্জী (কুমুদিনী),
অনন্যা চ্যাটার্জী
(শ্যামাসুন্দরী), লকেট
চ্যাটার্জী (রিমি),
অর্জুন চক্রবর্তী
(বিপ্রদাস), সাহেব
চ্যাটার্জী (নবীন),
সুজয় চ্যাটার্জী
(অমূল্য)।
ব্যানার
– রতনশ্রী নির্মাণ।
৭। “চার অধ্যায়” (১৯৩৪) –
ঔপন্যাসিক রবীন্দ্রনাথ
ঠাকুরের শেষ
উপন্যাস অবলম্বনে
হিন্দী ও
বাংলা দুই
ভাষায় চলচ্চিত্র
নির্মিত হয়।
হিন্দী ছবি মুক্তিসাল
– ১৯৯৭ সাল।
পরিচালক
– কুমার সাহানি।
অভিনয়ে
– সুমন্ত চ্যাটার্জী
(অতীন্দ্র), নন্দিনী
ঘোষাল (এলা),
কৌশিক গোপাল
(ইন্দ্রনাথ), শিবপ্রসাদ
মুখার্জী, রজত
কাপুর।
ব্যানার
– ন্যাশানাল ফিল্ম
ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন
অফ ইন্ডিয়া।
বাংলা ছবির নাম
– ‘এলার চার
অধ্যায়’।
মুক্তিসাল
– ২০১২ সাল।
পরিচালক
– বাপ্পাদিত্য বন্দোপাধ্যায়।
অভিনয়ে
– পাওলি দাম
(এলা), ইন্দ্রনীল
সেনগুপ্ত (অতীন্দ্র),
বিক্রম চ্যাটার্জী,
বরুন চন্দ,
দীপঙ্কর দে,
অরুণিমা ঘোষ।
আরও পড়ুন -
উৎপল দত্ত : "ফেরারী ফৌজ" -এর রচয়িতা
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের রচিত উপন্যাসের ইংরেজি অনুবাদ
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় : “পথের পাঁচালী” -র রচয়িতা
আশাপূর্ণা দেবী (গুপ্ত) : শ্রেষ্ঠ ট্রিলজি রচয়িতা
বুদ্ধদেব বসু : “যৌবন বসন্তের কবি”
সৈয়দ মুজতবা আলী : “দেশে-বিদেশে”-র রচয়িতা
কাজী নজরুল ইসলাম : রবীন্দ্রনাথের পর ‘প্রথম মৌলিক কবি’
3 Comments
nice article
ReplyDeleteঅসংখ্য ধন্যবাদ ...
ReplyDeleteএক কথায় অসাধারণ বিশ্লেষণ।
ReplyDeleteধন্যবাদ