রচনা - লেখক - মূল উৎস
কবিতা :
১. “বীরবাহুর মৃত্যুতে রাবণ” - মাইকেল মধুসূদন দত্ত - “মেঘনাদবধ কাব্য” -এর (১৮৬১) প্রথম সর্গ থেকে গৃহীত২. “জ্যোতি” - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - “গীতালি” (১৯১৪) কাব্যগ্রন্থ থেকে গৃহীত (পরে এটি তাঁর “গুরু” (১৯১৮) নাটকে স্থান পায়)
৩. “নগরলক্ষ্মী” - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - “কথা ও কাহিনী” (১৯০৮) কাব্যগ্রন্থ থেকে গৃহীত
৪. “ধনধান্যপুষ্পভরা” - দ্বিজেন্দ্রলাল রায় - “আর্যগাথা” (১ম খণ্ড ১৮৮৪, ২য় খণ্ড ১৮৮৪) কাব্যগ্রন্থ থেকে গৃহীত (পরে এটি তাঁর “শাহজাহান” (১৯০৯) নাটকে স্থান পায়)
৫. “কাজলা-দিদি” - যতীন্দ্রমোহন বাগচী - “কাব্যমালঞ্চ” (১৯৩১) কাব্যগ্রন্থ থেকে গৃহীত
৬. “ডাকটিকিট” - সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত - “বেণু ও বীণা” (১৯০৬) কাব্যগ্রন্থ থেকে গৃহীত
৭. “ঈশ্বর” - কাজী নজরুল ইসলাম - “সাম্যবাদী” (১৯২৫) কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
৮. “এখানে আকাশ নীল” - জীবনানন্দ দাশ - “রূপসী বাংলা” (১৯৫৭) কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
৯. “মধুমতি নদী দিয়া” - পল্লী কবি জসীমউদ্দীন - “সোজন বাদিয়ার ঘাট” (১৯৩৪) কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
১০. “ইলিশ” - বুদ্ধদেব বসু - “দয়মন্তী” (১৯৪৩) কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
১১. “জননী বঙ্গভূমি” - সুভাষ মুখোপাধ্যায় - “কাল মধুমাস” (১৯৬৬) কাব্যগ্রন্থ থেকে গৃহীত।
[ আরও পড়ুন : যে সকল লেখকগণ পিতৃদত্ত নাম গ্রহণ করেননি ]
গল্প :
১২. “বাঙ্গালার ইতিহাস” - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর - “বাঙ্গালার ইতিহাস” রচনাংশটি উদ্ধৃত মূলগ্রন্থটি থেকে গৃহীত (মার্শম্যানের “History Of Bengal” অবলম্বনে ১৮৪৮ সালে ঈশ্বরচন্দ্র “বাঙ্গালার ইতিহাস” নামক অনুবাদ গ্রন্থ টি রচনা করেন )১৩. “গগন-পটো” - অক্ষয়চন্দ্র সরকার - “গোচারণের মাঠ” থেকে গৃহীত হয়েছে।
১৪. “ইন্দ্রনাথ ও শ্রীকান্ত” - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় - "শ্রীকান্ত” (১৯১৭) উপন্যাসের প্রথম খণ্ড থেকে গৃহীত
১৫. “ঠেলাগাড়ি” - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় - “কিশোর রচনা সমগ্র” গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত
১৬. “সভাকবি” - শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায় - “আত্মঘাতীর ডায়েরী” গল্পগ্রন্থ থেকে গৃহীত
১৭. “পটোদিদি” - লীলা মজুমদার - “খেরোর খাতা” (১৯৮২) স্মৃতিচারণা মূলক গ্রন্থের ১০ নম্বর গল্প এটি
১৮. “আমার ছোটোবেলা” - আশাপূর্ণা দেবী - “আমার ছেলেবেলা” (১৯৩২) স্মৃতিচারণা মূলক গ্রন্থ থেকে গৃহীত
[ আরও পড়ুন : শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্য ]
প্রবন্ধ :
১৯. “বাঙ্গালার ইতিহাস” - ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর - “বাঙ্গালার ইতিহাস” (১৮৪৮) প্রবন্ধগ্রন্থ থেকে গৃহীত (এটি ইংরেজ সাহিত্যিক জন ক্লার্ক মার্শম্যানের “The History of Bengal” গ্রন্থের বাংলা অনুবাদ )।২০. “গগন পেটো” - অক্ষয়চন্দ্র সরকার - “গোচারণের মাঠে” (১৮৭৪) গদ্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
২১. “যাত্রা” - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর - “পথের সঞ্চয়” (১৯৪৭) প্রবন্ধগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
২২. “অধ্যয়ন ও জ্ঞানলাভ” - প্রফুল্লচন্দ্র রায় - “আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের প্রবন্ধ ও বক্তৃতাবলী” (১৯২৭) প্রবন্ধগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
২৩. “চিল্কা” - সৈয়দ মুজতবা আলী - “ধূপছায়া” (১৯৫৭) প্রবন্ধগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
[ আরও পড়ুন : বাংলা সাহিত্যে নদী কেন্দ্রিক উপন্যাস ]
অনুবাদ সাহিত্য :
২৪. “শামুক” (“XAAMUK”) - অসমীয়া কবি অনুপমা বসুমাতারি - “রূপালী রাতের ঘাট” কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে (এটির তরজমা করেছেন কবি মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় )২৫. “বাজি” - রুশ নাট্যকার আন্তন চেখভের নাটক এর ইংরেজি নাম “The Bet” (১৮৮৯) [এটির তরজমা করেছেন সত্য বন্দ্যোপাধ্যায় ]
২৬. “প্রতাপাদিত্য” - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ - “বঙ্গের প্রতাপাদিত্য” (১৯০৩) নাটক থেকে গৃহীত।
[ আরও পড়ুন : কবি সাহিত্যিকদের ছদ্মনাম ]
পোস্টটি
আপনার সামান্যতম উপকারে
এলে, পোস্টটি আপনার
বন্ধুদের সাথে শেয়ার
করুন । ধন্যবাদ....
আরও পড়ুন :
3 Comments
ব্লগের সাথে যুক্ত থাকুন... পরবর্তী পোস্টগুলোর জন্য.... ধন্যবাদ...
ReplyDeleteশেষে 'ক্ষিরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ' হবে।
ReplyDeleteআপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ...
Delete