Subscribe Us

নাট্যকার রামনারায়ণ তর্করত্ন

রামনারায়ণ তর্করত্ন (Rannarayan Tarkaratna), নাট্যকার রামনারায়ণ তর্করত্ন, রামনারায়ণ তর্করত্ন, Rannarayan Tarkaratna, ramnarayan-tarkaratna-abong-tar-rochito-natok, রামনারায়ণ তর্করত্ন এবং তাঁর রচিত নাটক




নাট্যকার রামনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna):

জন্ম – ১৮২২ খ্রিষ্টাব্দের ২৬ শে ডিসেম্বর ২৪ পরগণা জেলার হরিনাভি গ্রামে রমনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) জন্মগ্রহণ করেন।

পিতা – রামধন শিরোমণি, সেকালের নামকরা একজন পণ্ডিত ছিলেন। তবে রমনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) শৈশব বয়সেই পিতা মাতা কে হারান।

দাদা – প্রাণকৃষ্ণ বিদ্যাসাগর, সংস্কৃত কলেজের ব্যাকরণের অধ্যাপক ছিলেন।

শিক্ষা জীবন - রমনারায়ণ তর্করত্নের প্রাথমিক শিক্ষা শুরু হয় গ্রামের চতুষ্পাঠী তে।

এরপর তিনি গ্রামের তোলের বিদ্যায়ন শেষ করে কলকাতার সংস্কৃত কলেজে ভর্তি হন এবং সংস্কৃত কলেজ থেকে মেধাবী ছাত্র হিসেবে তিনি বৃত্তি লাভ করেন।

কর্ম জীবন – হিন্দু মেট্রোপলিটন কলেজের হেড পণ্ডিত হিসেবে রমনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) তাঁর কর্মজীবনের সূচণা করেন।

এরপর ১৮৫৫ খ্রিষ্টাব্দে তিনি সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন এবং দীর্ঘ ২৭ বছর পর ১৮৮৩ খ্রিষ্টাব্দে তিনি অবসর গ্রহণ করেন।

অবসর গ্রহণের পর তিনি স্বগ্রামে একটি চতুষ্পাঠী খোলেন এবং সেখানে অধ্যাপনার মাধ্যমে বাকী জীবন অতিবাহিত করেন।

উপাধি – ১। নাটুকে রামনারায়ণ, বাংলা ভাষায় প্রথম বাস্তব, সরস ও বিধিবদ্ধ নাটক রচনার জন্য তিনি এই নামে পরিচিত হন।

২। কাব্যোপাধ্যায়, দি বেঙ্গল ফিলহার্মোনিক আকাদেমি থেকে রমনারায়ণ তর্করত্ন এই উপাধি লাভ করেন।

মৃত্যু - রমনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) ১৮৮৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ শে জানুয়ারি মাত্র ৬৪ বছর বয়সে পরলোকগমন করেন।

 



আরও পড়ুন - 

সৈয়দ আলাওল : আরাকান রাজসভার কবি



  • রমনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) ছিলেন বাংলার প্রথম মৌলিক নাট্যকার এবং ১৮৬২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ‘হরিনাভি বঙ্গনাট্য সমাজে’র প্রতিষ্ঠা করেন।

  • রমনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) –এর প্রথম রচনা “পতিব্রতোপাখ্যান” (১৮৫৩) নামক একটি প্রবন্ধগ্রন্থ।

  • ১৮৫৪ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয় তাঁর রচিত প্রথম ও শ্রেষ্ঠ নাটক “কুলীনকুলসর্বস্ব”। এই নাটক টি প্রথম বাংলা সামাজিক নাটক হিসেবেও খ্যাতি লাভ করে।

 

রমনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) রচিত মৌলিক নাটক:

কুলীনকুলসর্বস্ব

১৮৫৪

নবনাটক

১৮৫৬

স্বপ্নধন (রোমান্টিক নাটক)

১৮৭৩

 

রমনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) রচিত পৌরাণিক নাটক:

রুক্মিণী হরণ

১৮৭১

ধর্মবিজয়

১৮৭৫

কংসবধ

১৮৭৫



অনলাইন টেস্ট দেওয়ার জন্য ক্লিক করুণ




রামনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) রচিত প্রহসন:

যেমন কর্ম তেমনি ফল

১৮৬৫

উভয় সংকট

১৮৬৯

চক্ষুদান

১৮৬৯

 

রামনারায়ণ তর্করত্নের (Ramnarayan Tarkaratna) অনুবাদমূলক নাটক:

বেণীসংহার

১৮৫৬

রত্নাবলী

১৮৫৮

অভিজ্ঞান শকুন্তল

১৮৬০

মালতী মাধব

১৮৬৭



আরও পড়ুন - 

বিজয় গুপ্ত এবং তাঁর রচিত "পদ্মাপুরাণ"


 

রামনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) রচিত রচনাগুলির সংক্ষিপ্ত আলোচনা:

কুলীনকুলসর্বস্ব” (১৮৫৪) –

রামনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) রচিত প্রথম এবং শ্রেষ্ঠ নাটক।

বাংলা সাহিত্যের প্রথম সামাজিক নাটক।

এই নাটক রচনার মধ্য দিয়ে রামনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) বাংলা সাহিত্যে বিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করেন।

এই নাটকে রামনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) কৌলীন্য প্রথার দোষ ও অসঙ্গতি তুলে ধরেছেন।

বাংলাদেশের এক নাট্যোৎসাহী জমিদার কালীচন্দ্র চৌধুরী সম্বাদ প্রভাকর’ এবং ‘রঙ্গপুর বার্তাবহ’ পত্রিকায় ১৮৫৩ খ্রিষ্টাব্দের ৮ ই নভেম্বর বিজ্ঞাপন দেন –

সুললিত গৈড়ীয় ভাষায় ছয় মাসের মধ্যে ‘কুলীনকুলসর্বস্ব’ নামক একখানি মনোহর নাটক রচনা করিয়া রচকগণ মধ্যে সর্ব্বোৎকৃষ্টতা দর্শাইতে পারিবেন তাঁহাকে সংকলিত ৫০ (পঞ্চাশ) টাকা পারিতোষিক প্রদান করা যাইবেক (উদ্ধৃত: পুলিন দাস – “বঙ্গ রঙ্গমঞ্চ ও বাংলা নাটক”, পৃষ্ঠা ৩৪ - ৩৫)।

এই বিজ্ঞাপনের দ্বারা ৫০ টাকা পুরস্কার লাভের আশায় রামনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) মহাশয় বিজ্ঞাপনের চার মাসের মধ্যেই নাটক লিখে পুরস্কার লাভ করেন। এর পূর্বেও তিনি রঙ্গপুরের জমিদারের কাছে “পতিব্রতার উপাখ্যান” রচনার জন্য পুরস্কৃত হয়েছিলেন।

নাটক টি ৬ অঙ্কে রচনা করেন।

নাটক টি ১৮৫৭ খ্রিষ্টাব্দের মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে জয়রাম বসাকের বাড়ি তে ‘ওরিয়েন্টাল থিয়েটারে’ প্রথম অভিনীত হয়। পরবর্তীকালে নাটক টি গদাধর শেঠের পারিবারিক মঞ্চে (১৮৫৮) এবং চুঁচুড়ার নরোত্তম পালের মঞ্চে (১৮৫৮) অভিনীত হয়।

প্রসিদ্ধ গায়ক রূপচাঁদ পক্ষী এই নাটকে গান সংযোজন করেছিলেন।

রামনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) সমাজে অনাচার হিসাবে বিবেচ্য কৌলীন্য প্রথাকে ভাঙার জন্য এই নাটকটি রচনা করেছিলেন। নাটকটিতে বহুবিবাহের কুফল সম্পর্কে বাস্তবচিত্র ফুটে উঠেছে। সামাজিক অনাচার এর বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা নাটকটি কে জনপ্রিয় করে তোলে।

এই নাটকে সামাজিক সমস্যাটিকে লেখক নিষ্ঠুর ব্যঙ্গের দ্বারা উড়িয়ে দিতে চেয়েছেন, তাই এই নাটকটি হাস্যরস প্রধান। তবে হাস্যরস সৃষ্টি করতে গিয়ে লেখক অনেক সময় শূদ্রকের “মৃচ্ছকটিক” নাটকের দ্বারস্থ হয়েছেন।

চরিত্র - অনৃতাচার্য, শুভাচার্য, সুধীর, উদরপরায়ণ, সুমতি, বিবাহবণিক, অভব্যচন্দ্র, বিবাহবাতুল, ফুলকুমারী।

“কুলীনকুলসর্বস্ব” নাটকটিকে উৎকৃষ্ট সার্থক নাটক বলা যায় না। এমনকি উৎকৃষ্ট প্রহসনও বলা যায় না। কারণ প্রহসনের চরিত্রগুলোর আভ্যন্তরীণ সঙ্গতি এই নাটকে পাওয়া যায় না। তবে, এই নাটকখানিই যে মধুসূদন দত্ত, দীনবন্ধু মিত্রের প্রহসনের পূর্বপুরুষ সেকথা বলা যায়। সেই হিসাবে নাটকটির গুরুত্ব অপরিসীম। প্রথম সামাজিক নাটক রচনার প্রচেষ্টা হিসাবেও নাটকটির যথেষ্ট গুরুত্ব আছে।

এই নাটক সম্পর্কে ড. সুকুমার সেন লিখেছিলেন –

প্লট বলিতে কিছুই নাই, আছে নিতান্ত ক্ষীণ সূত্র অবলম্বনে কয়েকটি কৌতুকাবাহ ব্যঙ্গ চিত্র। নায়ক – নায়িকা বলিয়াও কিছু নাই। … পদ্যে ভারতচন্দ্রের অনুকরণ সুস্পষ্ট। কৌতুকরস মন্দ নয়, যদি প্রায়ই তথা গ্রামত্বে পর্যবসিত”।

 


আরও পড়ুন - 

কৃত্তিবাস ওঝা বাংলা রামায়ণের আদি কবি



নবনাটক” (১৮৫৬) –

বিয়োগান্ত নাটক।

বহুবিবাহের বিষময় ফল ফুটিয়ে তুলেছেন।

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের পরামর্শে গুণীন্দ্রনাথ ঠাকুর জোড়াসাঁকো নাট্যশালা’র জন্য বিজ্ঞাপন দেন –

বহুবিবাহের অনিষ্টকারিতা দেখাইয়া যিনি উৎকৃষ্ট নাটক লিখিতে পারিবেন, তাঁহাকে পাঁচশত টাকা পুরস্কার দেওয়া হইবে”।

পাঁচশত টাকা পুরস্কার লাভের উদ্দেশ্যে রামনারায়ণ তর্করত্ন (Ramnarayan Tarkaratna) মহাশয় এই নাটক টি রচনা করেন আবন জোড়াসাঁকো থেকে পুরস্কার লাভ করেন।

নাটক টি ১৮৬৭ খ্রিষ্টাব্দের ৫ ই জানুয়ারি ঠাকুর বাড়িতে প্রথম অভিনীত হয়। এবং ‘সোমপ্রকাশ পত্রিকা’য় এই অভিনয়ের প্রশংসা করা হয়।

নাটক টি ঠাকুর বাড়িতে মোট ৯ বার অভিনীত হয়।

নাটক টি উদ্দেশ্যমূলক হওয়ায় তা নাট্যরসের হানিকর বলেই মনে করেন সুকুমার সেন

প্রকট উদ্দেশ্যমূলকতায় প্লটের সঙ্গতি ও স্বাভাবিকতার হানি হইয়াছে”।

 

রুক্মিণী হরণ” (১৮৭১) –

পৌরাণিক মিলনাত্মক নাটক।

নাটক টি ৫ অঙ্কে রচনা করেন। তবে নাটকে কোন অঙ্কে ২ টির বেশি দৃশ্য নেই।

কৃষ্ণের রুক্মিণী হরণের বিষয় কে কেন্দ্র করে তিনি এই নাটক টি রচনা করেন।

নাট্যকারের নাটকের কাহিনি রামায়ণ থেকে গ্রহণ করলেও তা হুবহু অনুবাদ করেননি। নাট্যকার নাটকে নতুন চরিত্র সৃষ্টি করে পৌরাণিক বিষয় কে নাট্যরসোত্তীর্ণ করে তুলেছেন।



আরও পড়ুন - 

শক্তি চট্টোপাধ্যায় (Shakti Chattopadhyay) এবং তাঁর রচিত রচনা



কংসবধ” (১৮৭৫) -

এই নাটকে কংস কর্তৃক অক্রুর কে বৃন্দাবনে পাঠানো থেকেই নাটকের আরম্ভ এবং কংস বধ ও উগ্রাসনের পুনরায় সিংহাসন প্রাপ্তিতে নাটকের সমাপ্তি।

তবে সংলাপের ক্লান্তিকারিতা ও আধ্যাত্মিক উচ্ছ্বাসের জন্য এই নাটক টি অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করতে পারেনি।

 

রত্নাবলী” (১৮৫৮) –

নাটক টি ৪ অঙ্কে রচিত।

এই নাটকের দৃশ্যগুলির নাম ‘প্রকরণ’।

১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে নাতক টি ‘বেলগাছিয়া নাট্যশালায়’ অভিনীত হয়।

এই নাটক দেখার পর মধুসূদন দত্ত বাংলা নাটক সম্পর্কে বিরূপ হন এবং তিনি নিজে নাটক রচনায় মনোনিবেশ করেন। বাংলা নাট্যজগতে জন্ম হয় নাট্যকার মধুসূদন দত্তের



আরও পড়ুন - 

অনুবাদ ও অনুষঙ্গ : Guy de Maupassant



অভিজ্ঞান শকুন্তলা” (১৮৬০) –

রামনারায়ণ তর্করত্ন (Rannarayan Tarkaratna) এই নাটক টি ৭ অঙ্কে সমাপ্ত করেন।

এই নাটকের দৃশ্যগুলির নাম ‘প্রস্তাব’।

নাট্যকারের এই নাটক টি তাঁর “রত্নাবলী” নাটকের তুলনায় উন্নততর।

এই নাটকে শকুন্তলার পতিগৃহে যাত্রাকালে – “এই আশিষ করি, এই আশিষ করি বিবাহসাগর পাবে, মিলন পরম তরী” গানটির যথেষ্ট গুরুত্ব রয়েছে।

 

যেমন কর্ম তেমনি ফল” (১৮৬৫) -

প্রহসন টি ২ অঙ্কে রচিত।

পরস্ত্রীর প্রতি অবৈধ্য আসক্তি এবং তার হাস্যকর শাস্তি নিয়ে প্রহসন টি রচিত।

এই প্রহসনের সাথে দীনবন্ধু মিত্রেরনবীন তপস্বিনী” নাটকের কাহিনীর যথেষ্ট মিল রয়েছে।

এই প্রহসনে কৌতুক রস সৃষ্টির ক্ষেত্রে, জলধর চরিত্র নির্মানে ও নাগর যুগলের করুণ পরিণামের চিত্রণে নাট্যকারের কৃতিত্ব প্রশংসনীয়।

 

চক্ষুদান” (১৮৬৯) –

এই প্রহসনে স্ত্রীর কৌশলে স্বামীর লাম্পট্যবিধির চিকিৎসা বর্ণিত হয়েছে।

স্বামী নিকুঞ্জবিহারী স্ত্রীর প্রতি অবহেলা করে অন্য নারিতে আসক্ত। স্ত্রী বসুমতী আকদিন এক ছলনার আশ্রয় নিয়ে স্বামীর মনে নব চেতনার সঞ্চার করতে পারে।

নিকুঞ্জবিহারীর মাধ্যমে সমকালীন সমাজের পুরুশের লাম্পট্য কে নাট্যকার দেখাতে চেয়েছেন। কারণ নিকুঞ্জবিহারীর শেষ কথাগুলি হল –

বসুমতী, তুমি আজ কেবল আমাকেই চক্ষুদান দিলে এমন নয়, সঙ্গে সঙ্গে অনেকেরই চক্ষুদান হলো”।



আরও পড়ুন - 

জসীমউদ্দিন - বাংলাদেশের মানস কবি



নাট্যকার রামনারায়ণ তর্করত্নের (Ramnarayan Tarkaratna) কৃতিত্ব:

১। রামনারায়ণ তর্করত্ন (Rannarayan Tarkaratna) তাঁর নাটকের মধ্য দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন সমকালীন নানান সমস্যা।

২। তাঁর রচিত নাটকগুলি দীর্ঘদিন ধরে রঙ্গমঞ্চে অভিনীত হওয়ার ফলে অনেক তরুণ নাট্যকার নাটক রচনায় অনুপ্রাণিত হয়।

৩। পাইকপাড়ার দুই জমিদার ভাই ঈশ্বরচন্দ্র সিংহ ও প্রতাপচন্দ্র সিংহের উদ্যোগে তাঁর বাগানবাড়িতে ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে “রত্নাবলী” নাটকের যে অভিনয় হয়েছিল তা বাংলা নাটক রচনায় মধুসূদন দত্তের আগমন কে প্রসারিত করেছিল।

৪। জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ির রঙ্গমঞ্চে তাঁর “নবনাটক” অভিনীত হয়েছিল। যা বাংলা রঙ্গমঞ্চের বিকাশে রামনারায়ণ তর্করত্নের নাটকগুলি বিশেষ গুরুত্ব স্বীকৃত।

৫। অনুবাদমূলক নাটক রচনা করে বাংলার মানুষের নাট্যপিপাসা চরিতার্থ করার ক্ষেত্রে প্রাক মধুসূদন নাট্যপর্বে রামনারায়ণ তর্করত্ন (Rannarayan Tarkaratna) -এর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।





To join our FB Page - CLICK HERE.

Post a Comment

0 Comments