সতীনাথ ভাদুড়ী - প্রথম ‘রবীন্দ্র পুরস্কার’ প্রাপক
জন্ম – প্রবাসী লেখক সতীনাথ ভাদুড়ী ১৯০৬ খ্রিষ্টাব্দের ২৭
শে সেপ্টম্বর মাসে (১১ ই আশ্বিন ১৩১৩ বঙ্গাব্দ, বৃহস্পতিবার) পূর্ণিয়ার ভট্টবাজারে বিজয়া দশমীর দিন জন্মগ্রহণ করেন।
পিতা – ইন্দুভূষণ ভাদুড়ী, আইন ব্যবসার সূত্রে ১৮৯৬ সালে
বিহারের পূর্ণিয়ায় আগমন করেন।
মাতা – রাজবালা দেবী।
আদিনিবাস – নদীয়া জেলার কৃষ্ণনগর।
শিক্ষা জীবন – ভট্টবাজার লাগোয়া প্রাথমিক স্কুলে তাঁর শিক্ষাজীবনের সূচনা হয়।
পরে বৃত্তি নিয়ে ভর্তি হন পূর্ণিয়া জেলা স্কুলে। সেখানে তিনি প্রধান শিক্ষক হিসেবে পান প্যারীমোহন মুখোপাধ্যায় কে। স্কুলের সংস্কৃত শিক্ষক পণ্ডিত তুরন্তলাল ঝা সতীনাথ ভাদুড়ীর মেধার জন্য ভালোবেসে তাঁর নাম দেন ‘ক্লাস কী রোশনী’।১৯২৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ডিভিশনার স্কলারশিপ নিয়ে
ফার্স্ট ডিভিশনে ম্যাট্রিক পাশ করেন।
এর পর তিনি পাটনা সায়েন্স
কলেজ থেকে আই এস সি পাশ করেন ১৯২৬ সালে।
তারপর অর্থনীতিতে অনার্সসহ
বি এ পাশ করেন ১৯২৮ সালে।
১৯৩০ সালে তিনি একই বিষয় নিয়ে
এম এ পাশ করেন।
তার ১ বছর পর পাটনার ল কলেজ
থেকে বি এ পাশ করেন।
কর্ম জীবন – ১৯৩১ সালে পাটনার ল কলেজ থেকে বি এ পাশ করার পর তিনি
ওকালতি তে যোগদান করেন।
১৯৩২ থেকে ১৯৩৮ সাল পর্যন্ত
তিনি আইন ব্যবসার সাথে যুক্ত ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবন – ৩৩ বছর বয়সে লেখক বাড়ি ছেড়ে কংগ্রেস দলে নাম লেখান।
দলে যোগদান করেন পূর্ণিয়া থেকে ২৫ মাইল দূরে কংগ্রেস নেতা বিদ্যানাথ চৌধুরীর টীকাপট্টি
আশ্রমে।
১৯৪০ সালের জানুয়ারি মাসে সতীনাথ ভাদুড়ী প্রথমবার কারারুদ্ধ হন। রাজনৈতিক জীবনে তিনি মোট ৩ বার কারারুদ্ধ হন।
ছদ্মনাম (সাহিত্যিক) –
চিত্রগুপ্ত।
মৃত্যু – ১৯৬৫ খ্রিষ্টাব্দের ৩০ শে মার্চ মাত্র ৫৯ বছর বয়সে
লেখকের জীবনাবসান ঘটে।
মাইকেল মধুসূদন দত্ত এবং তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থ |
- প্রবাসী বাঙালী লেখক সতীনাথ ভাদুড়ী সম্পর্কে সৈয়দ মুজতবা আলী মন্তব্য করেছেন –
“তিনি লেখকের লেখক”।
- ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দে সতীনাথ ভাদুড়ীর প্রথম গল্প “জামাইবাবু” ‘বিচিত্রা পত্রকা’য় প্রকাশিত হয়।
- লেখকের প্রথম উপন্যাস “জাগরী”। উপন্যাস টি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ১৯৪৫ খ্রিষ্টাব্দে।
- লেখকের শেষ প্রকাশিত উপন্যাস “দিগ্ভ্রান্ত”। উপন্যাস টি লেখকের মৃত্যুর পর ১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
- ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে সতীনাথ ভাদুড়ীর প্রথম গল্পগ্রন্থ “গণনায়ক” প্রকাশিত হয়।
সতীনাথ ভাদুড়ীর রচিত উপন্যাস :
১। জাগরী ১৯৪৫
২। ঢোঁড়াই চরিত মানস ১৯৪৯,
১৯৫১
৩। চিত্রগুপ্তের ফাইল ১৯৪৯
৪। অচিন রাগিণী ১৯৫৪
৫। সংকট ১৯৫৭
৬। দিগ্ভ্রান্ত ১৯৬৬
** ৭। সত্যি ভ্রমণ কাহিনী ১৯৫১ (ভ্রমণ কাহিনি)
বাংলা সাহিত্যে উৎসর্গকৃত রচনা (তৃতীয় পর্ব) |
সতীনাথ ভাদুড়ী রচিত গল্পগ্রন্থ :
১। গণনায়ক ১৯৪৮
২। অপরিচিতা ১৯৫৬
৩। চকাচকী ১৯৫৬
৪। পত্র লেখার বাবা ১৯৫৯
৫। জলভ্রমি ১৯৬২
৬। আলোকদৃষ্টি ১৯৬৪
৭। সতীনাথ বিচিত্রা (মৃত্যুর
পর প্রকাশিত)
সতীনাথ ভাদুড়ীর রচিত উল্লেখযোগ্য গল্প :
১। চরণ দাস এম এল এ
২। তিলোত্তমা সংস্কৃতি সংঘ
৩। ডাকাতের মা
৪। অপরিচিতা
৫। পরিচিতা
৬। ফেরবার পালা
৭। বন্যা
৮। করদাতা সংঘ জিন্দাবাদ
৯। পরকীয়া সন-ইন-ল
১০। ভূত
১১। দাম্পত্য সীমান্তে
১২। সরমা
১৩। বৈয়াকরণ
১৪। এক চক্ষু
১৫। মহিলা ইনচার্য
১৬। রোগী রহস্য
১৭। স্বর্গের স্বাদ
১৮। ব্যর্থ তপস্যা
১৯। বাহাত্তুরে
প্রমথ চৌধুরী : বাংলা সাহিত্যের বীরবল |
- সতীনাথ ভাদুড়ী “পারব না আদের সঙ্গে” নামক নাটক রচনা করেন। নাটক টি ১৩৫৮ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ – পৌষ সংখ্যায় ‘পরিচয় পত্রিকা’য় প্রকাশিত হয়। নাটক টি পত্রিকায় প্রকাশিত হলেও গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়নি।
এই নাটক টি তাঁর রচিত “মুনাফা ঠাকুরণ” ব্যঙ্গগল্পের নাট্যরূপ।
সতীনাথ ভাদুড়ীর রচিত উপন্যাসের সংক্ষিপ্ত আলোচনা :
“জাগরী” (১৯৪৫) –
সতীনাথ ভাদুড়ী প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস। এই উপন্যাসের দ্বারাই লেখক সাহিত্য
জগতে ঔপন্যাসিক হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন।
এই উপন্যাসের জন্য সতীনাথ
ভাদুড়ী বাংলা সাহিত্যে প্রথম ‘রবীন্দ্র পুরস্কার’ লাভ করেন।
বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়ের ভাই অরবিন্দ মুখোপাধ্যায় উপন্যাস টি প্রকাশের জন্য এই উপন্যাসের পাণ্ডুলিপি প্রথমে ‘দেশ পত্রিকা’ –র সহ-সম্পাদক সাগরময় ঘোষের কাছে জমা করেন। কিন্তু কিছুদিন পর সাগরময় ঘোষ পাণ্ডুলিপি ফেরত দিয়ে বলেন “অমনোনীত”। উপন্যাস টি শেষ পর্যন্ত 'সমাবায় পাবলিসার্স' থেকে প্রকাশিত হয়।
উপন্যাস টি রাজনৈতিক উপন্যাস।
উপন্যাস টি আত্মকথন রীতিতে রচিত।
উপন্যাসটিতে ফ্রয়ডীয় মনস্ত্বের লক্ষণ ফুটে উঠেছে।
এই উপন্যাস টি তিনি উৎসর্গ করেন – অখ্যাতনামা
স্বার্থত্যাগী রাজনৈতিক কর্মীদের উদ্দেশ্যে, যাদের কথা ইতিহাসে লিখিত হবে না কোনদিন।
ভাগলপুর জেলে বসে লেখক “জাগরী” উপন্যাস টি রচনা করেন।
আগস্ট আন্দোলনের
পটভূমিকায় লেখক এই উপন্যাস টি রচনা করেন।
১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দের মে মাসের
এক রাত্রিতে বিহারের পূর্ণিয়া জেলে থাকা আক পরিবারের ৪ জন সদস্যের চিত্র অঙ্কন করেছেন।
জেলের ‘ফাঁসি সেল’ –এ আছে বিলু। তার বাবা রয়েছেন ‘আপার ডিভিশন ওয়ার্ড’ –এ, মা আছেন
‘আওরাৎকিতা’ –য় এবং তার ভাই নিলু রয়েছে ‘জেলের টেন্ট’ –এ। প্রত্যেকের আত্মকথনমূলক জবানবন্দী
নিয়ে উপন্যাস টি লেখক রচনা করেন।
এই উপন্যাসের প্রথম সংস্করণের ভূমিকায় লেখক লিখেছিলেন –
“রাজনৈতিক জাগৃতির সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রাজনৈতিক মতবাদের সংঘাত অবশ্যম্ভাবী। এই আলোড়নের তরঙ্গ বিক্ষোভ কোনো কোনো স্থলে পারিবারিক জীবনের ভিত্তিকেও আঘাত করিতেছে। এইরূপ একটি পরিবারের কাহিনী"।
UNESCO থেকে লীলা রায় –এর ইংরেজী অনুবাদ “The Vigil” ১৯৬৫ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়।
এই উপন্যাস টি একই নামে হিন্দি ভাষায় অনুবাদ করেন নারায়ণ
প্রসাদ ভার্মা। হিন্দি ভাষায় অনুদিত এই গ্রন্থ টি ‘বিহার সাহিত্য ভবন’ থেকে ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাসে প্রকাশিত হয়।
পাঞ্জাবী ভাষায় এই উপন্যাস টি অনুবাদ করেন সোহন সিং মিশা। পাঞ্জাবী অনুবাদ এবং সোহন সিং মিশা সম্পর্কে শঙ্খ ঘোষ তাঁর “ঐতিহ্যের বিস্তার” নামক সমালোচনামূলক গ্রন্থে লিখেছেন –
“বাংলা জানেন না মিশা। তবু বাংলা সাহিত্য কে জানেন কিছুটা, জানেন সতীনাথের কথা। কেননা হিন্দী অনুবাদের সাহায্য নিয়ে পাঞ্জাবী তে ‘জাগরী’ অনুবাদ করেছেন তিনি নিজেই"।
জেলে বসে লেখক উপন্যাস টি
রচনা করেন এবং তাঁর এই উপন্যাস টি প্রথম পাঠ করেন স্বাধীনতা
সংগ্রামী, হিন্দি সাহিত্যিক তথা “ময়লা আঁচল” উপন্যাসের
লেখক ফণীশ্বরনাথ রেণু। তিনিই “জাগরী” উপন্যাসের
প্রথম পাঠক ও শ্রোতা।
উপন্যাস টি পাঠ করে ফণীশ্বরনাথ রেণু কেবল মুগ্ধই হলেন না, কেঁদে ফেললেন। সতীনাথ ভাদুড়ীর
পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে বললেন –
“আমি ধন্য হলাম এই অসামান্য উপন্যাসের প্রথম পাঠক হতে পেরে"।
এই উপন্যাস
পাঠ করে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন –
“বইখানি পড়ে চমকে গেলাম। একেবারে নূতন কথা, নূতন সুর, নূতন সব মানুষের ভিড়, একেবারে সম্পূর্ণ নূতন মনোভাব”।
বুদ্ধদেব বসু : “যৌবন বসন্তের কবি” |
“ঢোঁড়াই চরিত মানস” (১৯৪৯, ১৯৫১) –
লেখকের মতে এই উপন্যাস টি
তাঁর শ্রেষ্ঠ উপন্যাস।
এটি একটি আঞ্চলিক উপন্যাস।
এই আঞ্চলিক উপন্যাসে লেখক
বিহারের গ্রাম্য জীবনের তাৎমা জাতিদের অন্তরঙ্গ
ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন।
এই উপন্যাস টি ২ টি খণ্ডে
১৯৪৯ এবং ১৯৫১ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়।
উপন্যাস টি লেখক তুলসীদাসের “রামচরিতমানস”
আনুসরেনে রচনা করেন।
এই উপন্যাস প্রসঙ্গে “বাংলা উপন্যাসে নিম্নবর্গ নির্মান : একটি খসড়া” তে বলা
হয়েছে –
“পরাধীন ভারতবর্ষের ঘটনাক্রমের অভিঘাত নিম্নবর্গ চৈতন্যে কী প্রতিক্রিয়া ঘটিয়েছিল এবং ভারতে জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের স্বরূপ কী ছিল আর সমাজ কাঠামোর নিম্নতলে তা কী আলোড়ন তুলেছিল তারই নিখুঁত রূপক আখ্যান ঢোঁড়াই চরিত মানস”।
একটি পত্রে আচার্য্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় সতীনাথ ভাদুড়ী কে
এই উপন্যাস প্রসঙ্গে লিখেছিলেন –
“আপনি ঢোঁড়াই চরিত মানসে’ বিহারের নিরক্ষর চাষীর প্রাণের কথা জানিয়েছেন, - কী করে তার মনের নিভৃত কোণের এই অদ্ভুত প্রকাশ আপনি করলেন তা ভেবে বিস্মিত হই ও বইখানি document হিসেবে অপূর্ব তো বটেই, psychological মূল্যও আসাধারন”।
কাজী নজরুল ইসলাম : রবীন্দ্র পরবর্তী ‘প্রথম মৌলিক কবি’ |
“চিত্রগুপ্তের ফাইল” (১৯৪৯) –
রাজনৈতিক উপন্যাস।
এই উপন্যাস টি বলীরামপুর জুট মিলে ট্রেড ইউনিয়ানের আন্দোলনের ঘটনা অবলম্বনে
রচিত।
উপন্যাস টি ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে
ধারাবাহিকভেবে ‘মাতৃভূমি পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত
হয়। কিন্তু পরে পত্রিকাটির প্রকাশ বন্ধ হয়ে যায়।
পত্রিকাটির প্রকাশ বন্ধ হলে
উপন্যাস টি “মীনাকুমারী” নামে ‘মাসিক বসুমতী’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। কিন্তু গ্রন্থাকারে
উপন্যাস টি “চিত্রগুপ্তের ফাইল” নামেই প্রকাশিত হয়।
“অচিন
রাগিণী”
(১৯৫৪) –
উপন্যাস টি ১৩৬০ বঙ্গাব্দের
মাঘ থেকে ১৩৬১ বঙ্গাব্দের জ্যৈষ্ঠ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে ‘দেশ পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত হয়।
গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ১৩৬১
বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ মাসে।
পিলে, নতুন দিদিমা এবং তুলসী
এই ৩ জনের সম্পর্ক কে কেন্দ্র করে উপন্যাস টি রচিত।
এই উপন্যাস্যে মান অভিমান,
আঘাত – আকর্ষন এক নতুন মানসিক সম্পর্কের ছবি এঁকেছেন।
পিলে কাহিনির কথক এবং বিশ্লেষক।
লেখকের মতে উপন্যাস টি –
“পিলে নতুন দিদিমা তুলসী, এই তিন জনকে নিয়ে এই ‘টান ভালোবাসা’র গল্প। শোনা পিলের মুখে”।
“দিগ্ভ্রান্ত” (১৯৬৬) –
এটি সতীনাথ ভাদুড়ীর শেষ উপন্যাস।
২৩ টি পরিচ্ছদে বিভক্ত এই
উপন্যাসের কাহিনি।
এই উপন্যাসে এলাকার মানুষের
বিচ্ছিন্নতা এবং নিঃসঙ্গতার যন্ত্রনা সুবোধ ডাক্তারের পরিবার কে আশ্রয় করে প্রকাশিত।
এই উপন্যাস প্রসঙ্গে সরোজ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন –
“দিগ্ভ্রান্ত’ -এর মতো পারিবারিক উপন্যাস বাংলা সাহিত্যে নেই”।
সতীনাথ ভাদুড়ী -র গ্রন্থাকারে আপ্রকাশিত প্রবন্ধ –
সতীনাথ ভাদুড়ী বিভিন্ন সময়
নানান প্রবন্ধ রচনা করেন। প্রবন্ধগুলি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পত্রিকা তে প্রকাশিত হলেও
গ্রন্থাকারে কখনও প্রকাশিত হয়নি। সেই প্রবন্ধগুলির একটি তালিকা নিম্নে দেওয়া হল –
প্রবন্ধ |
যে পত্রিকায় প্রকাশিত |
|
১ |
ইংল্যান্ডে
গান্ধীজী |
নবশক্তি
পত্রিকা |
২ |
প্যারিস
ও লন্ডন |
দেশ
পত্রিকা |
৩ |
পড়ুয়ার
নোট থেকে |
দেশ
পত্রিকা |
৪ |
হায়
রবীন্দ্রনাথ |
সাহিত্যের
খবর পত্রিকা |
৫ |
উপন্যাস
ও ভূগোল |
সাহিত্যের
খবর পত্রিকা |
৬ |
আমি ও
কালিদাস |
দেশ
পত্রিকা |
৭ |
অনুসন্ধানী |
দেশ
পত্রিকা |
৮ |
মধুসূদন
ও লা ফঁতেন |
দেশ
পত্রিকা |
৯ |
অসংকোচ |
দেশ
পত্রিকা |
বিষ্ণু দে : “স্মৃতি সত্তা ভবিষ্যৎ”-এর কবি |
সতীনাথ ভাদুড়ী -র গ্রন্থাকারে আপ্রকাশিত গল্প –
সতীনাথ ভাদুড়ী অসংখ্য গল্প
রচনা করেছিলেন। রচিত সমস্ত গল্পগুলি কে তিনি তাঁর গল্পগ্রথের অন্তর্ভুক্ত করেন নি।
প্রবন্ধের মতই তাঁর আমন অনেক গল্প রয়েছে যেগুলি বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হলেও গ্রন্থাকারে
অপ্রকাশিত।
সেই গল্পগুলির একটি তালিকা নীচে দেওয়া হল –
গল্প |
যে পত্রিকায় প্রকাশিত |
|
১ |
জামাইবাবু |
বিচিত্রা
পত্রিকা |
২ |
করদাতা
সংঘ জিন্দাবাদ |
আনন্দবাজার
পত্রিকা |
৩ |
একঘণ্টার
রাজা |
দেশ
পত্রিকা |
৪ |
ওয়ার
কোয়ালিটি |
পরিচয়
পত্রিকা |
৫ |
আন্তর্জাতিক |
বিশ্বভারতী
পত্রিকা |
৬ |
তলানির
স্বাদ |
দেশ
পত্রিকা |
৭ |
অজা -
গড় |
শারদীয়
আনন্দবাজার পত্রিকা |
৮ |
রোগী |
অমৃত
পত্রিকা |
৯ |
দিগ্ভ্রান্ত |
শারদীয়
আনন্দবাজার পত্রিকা |
১০ |
মা
আম্রফলেষু |
শারদীয়
দেশ পত্রিকা |
১১ |
ব্লাডপ্রেসার |
শারদীয়
অমৃত পত্রিকা |
To join our FB Page - CLICK HERE.
0 Comments