Subscribe Us

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় : “পদ্মা নদীর মাঝি”-র স্রষ্টা

মানিক  বন্দ্যোপাধ্যায়, পদ্মা নদীর মাঝি, পুতুল নাচের ইতিকথা


প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর পৃথিবী জুড়ে মানবিক মূল্যবোধের চরম সংকটময় মূহুর্তে বাংলা কথা-সাহিত্যে যে কয়েকজন লেখকের হাতে সাহিত্যজগতে নতুন এক বৈপ্লবিক ধারা সূচিত হয় মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম।

তাঁর রচনার মূল বিষয়বস্তু ছিল মধ্যবিত্ত সমাজের কৃত্রিমতা, শ্রমজীবী মানুষের সংগ্রাম, নিয়তিবাদ ইত্যাদি। ফ্রয়েডীয় মনঃসমীক্ষণ ও মার্কসীয় শ্রেণীসংগ্রাম তত্ত্ব দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন যা তার রচনায় ফুটে উঠেছে।

পিতৃদত্ত নাম / আসল নাম – যে সকল সাহিত্যিক পিতৃদত্ত নাম গ্রহণ করেননি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর পিতৃদত্ত নাম প্রবোধ কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।  

ডাকনাম – কালো মানিক, জন্ম পত্রিকায় নাম ছিল অধরচন্দ্র।

জন্ম – ১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ শে মে সাঁওতাল পরগনার রাজধানী দুমকায়।

পিতা – হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায়।

মাতা – নীরদাসুন্দরী দেবী। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন বাবা মায়ের ৮ম সন্তান এবং ৫ম পুত্র।

আদিনিবাস – ঢাকার বিক্রমপুরের মালপদিয়া গ্রাম।

শিক্ষা জীবন – তাঁর পড়টাশোনা শুরু হয় কলকাতার মিত্র ইনস্টিটিউশনে।

মেজদার তত্ত্বাবধানে পরে তিনি কাঁথি মডেল হাই স্কুলে ভর্তি হন।

১৯২৬ সালে তিনি মেদনীপুর জেলা স্কুল থেকে প্রথম বিভাগে ম্যাট্রিক পাশ করেন।

ম্যাট্রিক পাশ করার পর তিনি বাঁকুড়া খ্রিষ্টান কলেজ থেকে ১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দে আই এস সি তে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন।

পরে অঙ্কে অনার্স নিয়ে প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হলেও তাঁর বি এস সি পাশ করা হয়ে উঠেনি।

কর্ম জীবন – ১৯৩৭ সালে তিনি বঙ্গশ্রী পত্রিকায় চাকুরি নেন।

পরে ছোট ভাই সুবোধ কুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কালীঘাটে ‘উদয়াচল প্রিন্টিং অ্যান্ড পাবলিকেশন হাউস’ প্রতিষ্ঠা করেন (তাঁর “বৌ” গল্প সংকলন টি এখান থেকে প্রকাশিত হয়)।

পরে তিনি ১৯৩৯ – ১৯৪৩ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত ন্যাশনাল ওয়ার ফ্রন্টে চাকরি করেন।

পত্নী – কমলা দেবীর সাথে ১৯৩৮ খ্রিষ্টাব্দে ১১ ই মে তাঁর বিবাহ সম্পন্ন হয়। তাঁর স্ত্রী ছিলেন বিক্রমপুরার সুরেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় –এর তৃতীয় কন্যা।

মৃত্যু – মৃগী রোগে আক্রান্ত হয়ে মাত্র ৪৮ বছর বয়সে ৩রা ডিসেম্বর ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দে তিনি পরলোকগমন করেন।



 

  • জীবনের শেষ দিকে তিনি বিশেষভাবে মার্ক্সবাদের দ্বারা প্রভাবিত হন এবং ১৯৪৪ খ্রিষ্টাব্দে তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য পদ লাভ করেন।

  • মার্ক্সীয় ভাবনার প্রকাশ ঘটে তাঁর - 
                             ১. “শিল্পী” 
                            ২. “হারানের নাতজামাই” গল্পে।

  • লেখক রূপে তাঁর আবির্ভাব মূলত ‘বঙ্গশ্রী’ পত্রিকায়।

  • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় –এর রচিত প্রথম রচনা / গল্প “অতসীমামী”, ১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দে ‘বিচিত্রা পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত।

বন্ধুদের সাথে বাজি রেখে তিনি গল্প টি রচনা করেন। এই গল্প থেকেই তিনি পিতৃদত্ত নাম বর্জন করে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় নামে রচনা শুরু করেন।


  • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় –এর রচিত প্রথম উপন্যাস “দিবারাত্রির কাব্য”। ১৯২৮ খ্রিষ্টাব্দে তিনি উপন্যাস টি রচনা করেন এবং উপন্যাস টি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের ২২ শে জুলাই ।

 

  • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় –এর প্রকাশিত প্রথম উপন্যাস “জননী”। উপন্যাস টি ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের ১২ ই মার্চ প্রকাশিত হয়।




  • ১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দে তাঁর “চিহ্ন” উপন্যাসটি চেক ভাষায় অনূদিত হয়ে প্রকাশিত হয়।

 

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস :

দিবারাত্রির কাব্য

১৯৩৫

জননী

১৯৩৫

পুতুল নাচের ইতিকথা

১৯৩৬

পদ্মা নদীর মাঝি

১৯৩৬

জীবনের জটিলতা

১৯৩৬

অমৃতস্য পুত্রাঃ

১৯৩৮

শহরতলী

১৯৪০, ১৯৪১

অহিংসা

১৯৪১

ধরাবাধা জীবন

১৯৪১

১০

প্রতিবিম্ব

১৯৪৩

১১

দর্পন

১৯৪৫

১২

চিন্তামনি

১৯৪৬

১৩

সহরবাসের ইতিকথা

১৯৪৬

১৪

চিহ্ন

১৯৪৭

১৫

আদায়ের ইতিহাস

১৯৪৭

১৬

চতুষ্কোণ

১৯৪৮

১৭

জীয়ন্ত

১৯৫০

১৮

পেশা

১৯৫১

১৯

ছন্দপতন

১৯৫১

২০

স্বাধীনতার স্বাদ

১৯৫১

২১

সোনার চেয়ে দামী

১৯৫১, ১৯৫২

২২

পাশাপাশি

১৯৫২

২৩

ইতিকথার পরের কথা

১৯৫২

২৪

সার্বজনীন

১৯৫২

২৫

আরোগ্য

১৯৫৩

২৬

নাগপাশ

১৯৫৩

২৭

তেইশ বছর আগে পরে

১৯৫৩

২৮

চালচলন

১৯৫৩

২৯

শুভাশুভ

১৯৫৪

৩০

হরফ

১৯৫৪

৩১

পরাধীন প্রেম

১৯৫৫

৩২

মাসুল

১৯৫৬

৩৩

হলুদ নদী সবুজ বন

১৯৫৬

৩৪

প্রাণেশ্বরের উপাখ্যান

১৯৫৬

৩৫

মাটি ঘেষা মানুষ

১৯৫৭

৩৬

চাষীর মেয়ে ও কুলির বৌ

১৯৫৭

৩৭

মাঝির ছেলে

১৯৬০

৩৮

শান্তিলতা

১৯৬০

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত গল্পগ্রন্থ :

অতসী মামী ও অনান্য গল্প

১৯৩৫

প্রাগৈতিহাসিক

১৯৩৭

মিহি ও মোটা কাহিনী

১৯৩৮

সরীসৃপ

১৯৩৯

বৌ

১৯৪০

সমুদ্রের স্বাদ

১৯৪৩

ভেজাল

১৯৪৪

হলুদ পোড়া

১৯৪৫

আজ কাল পরশুর গল্প

১৯৪৬

১০

পরিস্থিতি

১৯৪৬

১১

খতিয়ান

১৯৪৭

১২

মাটির মাশুল

১৯৪৮

১৩

ছোটোবড়ো

১৯৪৮

১৪

ছোট বকুলপুরের যাত্রী

১৯৪৯

১৫

ফেরিওলা

১৯৫৩

১৬

লাজুকলতা

১৯৫৪


মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত রচনাগুলির পূর্বনাম :

 

বর্তমান নাম

পূর্বনাম

দর্পন

জাগো জাগো

চিন্তামনি

রাঙামাটির চাষী

জীয়ন্ত

কলমপেষার ইতিকথা

পেশা

নবীন চিকিৎসক

তেইশ বছর আগে পরে

ব্যাথার পূজা

দিবারাত্রির কাব্য

একটি দিন ও একটি রাত

ছন্দপতন

কবির জবানবন্দী

পরাধীন প্রেম

বাস্তবিক

প্রাণেশ্বরের উপাখ্যান

প্রাণেশ্বর

১০

মাটি ঘেঁষা মানুষ

একটি চাষীর মেয়ে

১১

স্বাধীনতার স্বাদ

নগরবাসী



  • মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত ১টি নাটক - “ভিটেমাটি” (১৯৪৬)।

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত উপন্যাসগুলির ইংরেজী অনুবাদ :

 

উপন্যাস

অনুবাদ

জননী

Mother

দিবারাত্রির কাব্য

Peetry of Days & Nights

পদ্মা নদীর মাঝি

The Boatman of River Padma

পুতুল নাচের ইতিকথা

The Puppet’s Tale

জীবনের জটিলতা

Complication of Life

অহিংসা

Non – Violence

ধরাবাঁধা জীবন

Quotidiom Life

প্রতিবিম্ব

The Reflection

দর্পন

Tha Mirror

১০

সহরবাসের ইতিকথা

The Tale of City Life

১১

চিহ্ন

The Sign

১২

চতুষ্কোণ

The Quadrilateral

১৩

জীয়ন্ত

Alive

১৪

পেশা

The Profession

১৫

স্বাধীনতার স্বাদ

Taste of Freedom

১৬

পাশাপাশি

Side by Side

১৭

সার্বজনীন

Universal

১৮

নাগপাশ

The Serpent’s Group

১৯

আরোগ্য

Recovery

২০

চালচলন

Life Style

২১

হরফ

The Alphabet

২২

মাসুল

The Penalty

২৩

হলুদ নদী সবুজ বন

Yellow River Green Woods



 

বিভিন্ন ভাষায় “পদ্মা নদীর মাঝি” –র অনুবাদ :

 

ভাষা

অনূদিত নাম

অনুবাদক

ইংরেজি

Boatman of the Padma

হীরেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়

সুইডিশ

Roddare På Padma

ভিভেকা বার্থেল

চেক

Plavee nařece Padmě

দুসান জবাভিতেল

হাঙ্গেরিয়

A Padma Hajósa

কেলেমেন মারিয়া

হিন্দি

পদ্মা নদী কা মাঝি

প্রবোধকুমার মজুমদার

ইংরেজি

Padma River Boatman

বারবারা পেইনটার ইয়ান ল্যাভলক

স্লোভাক

Člnkár Na Rieke Padme

আনা রাকোভা

ডাচ

Roeier op de Padma

হান্নেকে-রিচার্ড নাটবে

জার্মান

Die Fischer vom Padma

সরল সেন

১০

ওড়িয়া

পদ্মা নদীর মাঝি

গোবিন্দচন্দ্র সাহু

১১

অসমীয়া

পদ্মা নৈয়র নাওরিয়া

তোষপ্রভা কলিতা


মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত বিভিন্ন গল্পের অনুবাদ :

 

গল্প

অনূদিত নাম

অনুবাদক

প্রাগৈতিহাসিক

'Primeval' (১৯৩৭) 

অশোক মিত্র

চোর

'Thief' (১৯৩৭) 

রাধামোহন ভট্টাচার্য

সিঁড়ি

'Stairs' (১৯৩৮)

সমর সেন

সরীসৃপ

'Serpent' (১৯৪৩)

সুনীতিকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়

জুয়াড়ীর বৌ

'Gambler's wife' (১৯৪৩)

মৃণালিনী এমার্সন

সমুদ্রের স্বাদ

'Salt of the Sea' (১৯৪৩)

সুনীল জানা

হলুদ পোড়া

'Burnt Turmeric' (১৯৪৫)

অমলেন্দু দাশগুপ্ত

শিল্পী

'Craftsman' (১৯৪৬)

সুব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়

যাকে ঘুষ দিতে হয়'

'He who has to be bribed' (১৯৪৬)

অশোক মিত্র

১০

হারানের নাতজামাই

'Haran's Grand son-in-law' (১৯৪৮)

সুব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়

১১

'ছোটবকুলপুরের যাত্রী'

'Travellers to Chotobakulpur' (১৯৪৯)

জলিমোহন কাউল


  • “স্বাধীনতার স্বাদ” উপন্যাসটি ১৯৪৬ এর দাঙ্গার পটভূমিকায় রচিত।

  • “পদ্মা নদীর মাঝি” - গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হওয়ার পূর্বে এটি ‘পূর্বাশা’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
মা নীরদাসুন্দরী দেবীর আদি নিবাস গাওদিয়া গ্রাম, এই গ্রামের পটভূমিতেই উপন্যাসটি রচিত।

১৯৫৩ খ্রিষ্টাব্দে সুইডেন প্রকাশক সংস্থা ‘Foklet I Bilj’ থেকে উপন্যাসটি সুইডিশ ভাষায় অনূদিত হয়ে প্রকাশিত হয়।

উপন্যাসটিতে মোট ৭ টি পরিচ্ছেদ বর্তমান। ১ম পরিচ্ছেদটি সবচেয়ে বড়।

চরিত্র - কুুুবের, স্ত্রী মারা, শ্যালিকা কপিলা, হোসেন মিঞা।

  • “বৌ” গল্পগ্রন্থের উল্লেখযোগ্য ৩ টি গল্প - 
                                                ১. কুষ্ঠরোগীর বৌ
                                                ২. দোকানীর বৌ
                                                ৩. বিপত্নীকের বৌ


মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত উপন্যাসের চরিত্রসমূহ :

) জননীশ্যামা, শীতল, মন্দা, রাখাল, তারাশঙ্কর।

) দিবারাত্রির কাব্যহেরম্ব, সুপ্রিয়া, আনন্দ, অশোক, মালতী।

) পুতুলনাচের ইতিকথা - শশী, কুসুম, গোপাল, যামিনী, কবিরাজ, কুমুদ, মোতি, বনবিহারী, জয়া।

) পদ্মা নদীর মাঝি - কুবের, মালা, কপিলা, হোসেন মিঞা।

) শহর বাসের ইতিকথা - শ্রীপতি, সন্ধ্যা, পীতাম্বর, মোহন।

) শহরতলী - যশোদা, সত্যপ্রিয়।

) চতুষ্কোণ - রাজকুমার, মনোরমা, রিনি, গিরি।

) দর্পণ - বীরেশ্বর, রম্ভা, লোকনাথ, রামপাল, হীরেন।

) অহিংসা - মহেশ, মাধবীলতা, সদানন্দ, বিভূতি।

১০) চিহ্ন - হেমন্ত, অক্ষয়, সীতা, রসুল, ওসমান, গণেশ।

“দিবারাত্রির কাব্য” (১৯৩৫) –

তাঁর “দিবারাত্রির কাব্য” উপন্যাসের ৩ টি ভাগ। যথা –

১। দিনের কবিতা

২। রাতের কবিতা

৩। দিবারাত্রির কবিতা

উপন্যাসের প্রথম ভাগ “দিনের কবিতা” –য় হেরম্ব ও সুপ্রিয়ার সম্পর্কের কথা ব্যক্ত হয়েছে।

দ্বিতীয় ভাগ “রাতের কবিতা” –য় হেরম্ব আনন্দের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করেছে।

তৃতীয় ভাগে সুপ্রিয়ার আবির্ভাব হেরম্বর মনে অন্তর্দ্বন্দ্ব কে আবার প্রবল ভাবে পুনর্জীবিত করেছে।

লেখক এই উপন্যাস প্রসঙ্গে লিখেছেন –

“একটু চিন্তা করলেই বোঝা যাবে, বাস্তব জগতের সঙ্গে সম্পর্ক দিয়ে সীমাবদ্ধ করে নিলে মানুষের কতকগুলি অনুভূতি যা দাঁড়ায়, সেই গুলিকেই মানুষের রূপ দেওয়া হয়েছে। চরিত্রগুলি কেউ মানুষ নয়, মানুষের Projection মানুষের এক এক টুকরো মানসিক অংশ।“


“পদ্মা নদীর মাঝি” (১৯৩৬) -

গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হওয়ার পূর্বে এই উপন্যাসের কিছু অংশ ‘পূর্বাশা পত্রিকা’ –য় প্রকাশিত হয়।

উপন্যাস টি তাঁর অন্যতম উল্লেখযোগ্য ও শ্রেষ্ঠ উপন্যাস।

উপন্যাস টি তে মোট ৭ টি পরিচ্ছেদ বর্তমান।

মা নীরদা সুন্দরী দেবীর আদিনিবাস গাওদিয়া গ্রামের পটভূমিকায় উপন্যাস টি রচিত।

চরিত্র – কুবের, স্ত্রী মালা, শ্যালিকা কপিলা, হোসেন মিঞা।

পোস্টটি আপনার সামান্যতম উপকারে এলে, পোস্টটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন ধন্যবাদ....


আরও পড়ুন -

Post a Comment

3 Comments

  1. খুব সুন্দর উপস্থাপনা। তবে কিছু সংখ্যক উপন্যাস সম্পর্কে আলোচনা করা হলে পোষ্টটি আরও তথ্যসমৃদ্ধ হত। আশা করি পরবর্তী সময়ে পোস্টটি আপডেট করা হবে। ধন্যবাদ।

    ReplyDelete
    Replies
    1. আপনার এই মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ... আগামী সময়ে আমাদের এই পোস্টটিতে লেখকের লেখা উপন্যাসগুলি সম্পর্কে আলোচনা যুক্ত করে পোস্টটি আপডেট করা হবে।

      Delete
  2. খুবই উপকার পাচ্ছি। এভাবে পাশে থাকবেন, ধন্যবাদ।

    ReplyDelete