জীবন পঞ্জি :
জন্ম – ১৮৭৩ খ্রিষ্টাব্দের ৩ রা ফেব্রুয়ারি বর্ধমান জেলার ধাত্রী গ্রামে মাতুলালয়ে।
পিতা – জয়গোপাল মুখোপাধ্যায়।
মাতা – কাদম্বরী দেবী।
পৈতৃক নিবাস – হুগলি জেলার গুরাপ / গুরুপ গ্রাম।
শিক্ষা জীবন – ১৮৮৮ খ্রিস্টাব্দে জামালপুর হাই স্কুল থেকে এন্ট্রান্স।
১৮৯১ সালে পাটনা কলেজ থেকে এফ.এ এবং ১৮৯৫ সালে বি.এ পাশ করেন।
১৯০১ সালের ৩ রা জানুয়ারি তিনি আইন পড়তে বিলাত (লণ্ডন) যান এবং ব্যারিস্টারি পাশ করে ১৯০৩ সালে বিলাত থেকে ফেরত আসেন।
কর্ম জীবন – শৈল শহর শিমলায় সরকারী আস্থায়ী কেরানি পদে নিযুক্ত হন। চাকরি করতে করতে তিনি শিমলা শহর কে ভালোবেসে ফেলেন এবং পরে ১৩০৪ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন সংখ্যার ‘প্রদীপ পত্রিকা’ –য় তাঁর “শিমলা – শৈল” নামে একটি সচিত্র প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়।
এক বছরের মধ্যে সেখান থেকে কলকাতায় বদলি হন ডিরেক্টর জেনারেল অফ টেলিগ্রাফ অফিসে স্থায়ী পদে।
দেশে ফিরে তিনি ১৯০৩ থেকে ১৯১৬ সাল পর্যন্ত ব্যারিস্টারি পেশার সাথে যুক্ত ছিলেন।
পরে ১৯১৬ সালের ১ লা আগষ্ট কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় –এর ল কলেজে অধ্যাপক রূপে নিযুক্ত হন এবং জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত এই পেশায় যুক্ত ছিলেন।
পত্নী – এফ এ পরীক্ষা দেওয়ার ঠিক আগেই হালিশহরের ব্রজবালা দেবীর সাথে তাঁর বিবাহ হয়। ১৮৯৭ সালে ‘ভারতী পত্রিকা’ –য় ব্রজবালা দেবীর “ভূত না চোর?” নামে একটি গল্প প্রকাশিত হয় এবং এই বছরেই তিনি পরলোকগমন করেন।
ছদ্মনাম – শ্রীমতি রাধামণি দেবী (ব্রজেন্দ্রনাথ –এর মতে রাধামণি আসলে তাঁর শ্যালক পত্নী, কাল্পনিক কোন চরিত্র নয়), শ্রী জানোয়ারচন্দ্র শর্মা।
পত্রিকা সম্পাদনা – তিনি প্রায় ১৪ বছর ‘মানসী ও মর্মবাণী’ পত্রিকা সম্পাদনার দ্বায়িত্বে ছিলেন।
মৃত্যু - ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে ৫ ই এপ্রিল তিনি দেহত্যাগ করেন।
- প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় রবীন্দ্র জীবনীকার হিসেবেও বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে বিশেষ জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন।
- প্রভাতকুমার শ্রীমতি রাধামণি দেবী ছদ্মনামে কুন্তলীন বার্ষিক পুরষ্কারের জন্য “পূজার চিঠি” নামে একটি চিঠি পাঠান এবং তিনি সেখানে প্রথম পুরষ্কার লাভ করেন। এই গল্পটির বিষয়বস্তু ছিল – স্ত্রী যেন প্রবাসী স্বামী কে বাড়ি ফিরে আসার জন্য চিঠি লিখেছে।
- ছাত্রাবস্থায় ভারতী পত্রিকায় কবিতা রচনার মধ্য দিয়ে প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়ের সাহিত্য জীবনের শুরু।
- ‘ভারতী ও বালক’ পত্রিকার ১২৯৭ বঙ্গাব্দের কার্তিক সংখ্যায় মাত্র ১৭ বছর বয়সে তাঁর “চির – নব” নামে একটি কবিতা প্রকাশিত হয়।
- প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় মূলত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনুপ্রেরণায় কবি থেকে গল্পকার ও ঔপন্যাসিক রূপে আত্মপ্রকাশ করেন। ফলস্বরুপ ১৯০১ সালের পর থেকে তিনি কবিতা রচনা প্রায় ছেড়েই দেন।
- প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাস - “রমাসুন্দরী” ‘ভারতী পত্রিকা’ –য় ১৩০৯ থেকে ১৩১০ বঙ্গাব্দের মধ্যে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়।
- প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় –এর প্রথম গল্পগ্রন্থ – “নবকথা” ১৮৯৯ সালে প্রকাশিত।
ছদ্মনামে রচিত বিভিন্ন রচনা :
‘দাসী পত্রিকা’ –য় বেনামে প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর –এর “চিত্রা” কাব্যগ্রন্থের সমালোচনা লেখেন।
‘প্রদীপ পত্রিকা’ –র ১৩০৫ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যায় রাধামণি দেবী ছদ্মনামে “শ্রীবিলাসের দুর্ব্বুদ্ধি” রচনা করেন।
‘ভারতী পত্রিকা’ –য় রাধামণি দেবী ছদ্মনামে “বেনামা চিঠি” নামে একটি গল্প রচনা করেন।
‘মর্মবাণী পত্রিকা’ –য় শ্রীজানোয়ারচন্দ্র শর্মা ছদ্মনামে “সূক্ষলোম পরিণয়” নামে একটি পঞ্চাঙ্ক নাটক রচনা করেন।
- ‘প্রদীপ পত্রিকা’ –য় প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় –এর “অঙ্গহীনা” এবং “হিমানী” গল্প দুটি স্বনামে প্রকাশিত হয়।
- বাংলা সাহিত্যে ছোট গল্পকারদের মধ্যে প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় –এর গল্পই প্রথম ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ হয়।
- গল্পকার হিসেবে প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় বিশেষভাবে খ্যাতি লাভ করলেও ঔপন্যাসিক হিসেবে তিনি সেইভাবে খ্যাতি লাভ করতে পারেন নি।
- ছোট গল্পকার হিসেবে প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় কে ফরাসী সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ গল্পকার মাপাসাঁ –র সাথে তুলনা করা হয়।
- ফরাসী সাহিত্যে পণ্ডিত জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর এক চিঠি তে প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় কে লিখেছিলেন –
“বড় বড় ফরাসী গল্প – লেখকদের অপেক্ষা তোমার গল্প কোন অংশে হীন নহে"।
- ১৯১৩ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এক চিঠিতে ছোটগল্প রচনা প্রসঙ্গে প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় কে বলেছিলেন –
“তোমার গল্পগুলি ভারি ভাল। হাসির হাওয়ায় কল্পনার ঝোঁকে পালের উপর পাল তুলিয়া একেবারে হুহু করিয়া ছুটিয়া চলিয়াছে। কোথাও যে বিন্দুমাত্র ভার আছে বা বাধা আছে তাহা অনুভব করিবার জো নাই।”
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় রচিত উপন্যাস :
১ | রমাসুন্দরী | ১৯০৮ |
২ | নবীন সন্ন্যাসী | ১৯১২ |
৩ | রত্নদীপ | ১৯১৫ |
৪ | জীবনের মূল্য | ১৯১৭ |
৫ | সিন্দুর কৌটো | ১৯১৯ |
৬ | মনের মানুষ | ১৯২২ |
৭ | সত্যবালা | ১৯২৫ |
৮ | আরতি | ১৯২৭ |
৯ | সুখের মিলন | ১৯২৭ |
১০ | সতীর পতি | ১৯২৮ |
১১ | প্রতিমা | ১৯২৮ |
১২ | গরীব স্বামী | ১৯৩০ |
১৩ | নবদুর্গা | ১৯৩০ |
১৪ | বিদায় বাণী (আসমাপ্ত) | ১৯৩৩ |
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত : প্রথম বাংলা দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক |
- প্রভাতকুমারের “সিন্দুর কৌটো” (১৯১৯) উপন্যাসটিকে ভ্রমণ কাহিনীও বলা হয়ে থাকে।
- “রত্নদীপ” (১৯১৫) এবং “সিন্দুর কৌটো” (১৯১৯) উপন্যাস দুটি প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়ের বৃহৎ উপন্যাস।
- প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় মোট ১২ টি গল্প সংকলনের মধ্যে ১৮৮ টি গল্প অন্তর্ভুক্ত করেন।
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় রচিত গল্প সংকলন :
১ | নবকথা | ১৮৯৯ |
২ | ষোড়শী | ১৯০৬ |
৩ | দেশি ও বিলাতি | ১৯০৯ |
৪ | গল্পাঞ্জলি | ১৯১৩ |
৫ | গল্পবিথী | ১৯১৬ |
৬ | পত্রপুষ্প | ১৯১৭ |
৭ | গহনার বাক্স ও অন্যান্য গল্প | ১৯২১ |
৮ | হতাশ প্রেমিক ও অন্যান্য গল্প | ১৯২৪ |
৯ | বিলাসিনী ও অন্যান্য গল্প | ১৯২৬ |
১০ | যুবকের প্রেম ও অন্যান্য গল্প | ১৯২৮ |
১১ | নতুন বউ ও অন্যান্য গল্প | ১৯২৯ |
১২ | জামাতা বাবাজী ও অন্যান্য গল্প | ১৯৩১ |
- “দেশি ও বিলাতি” (১৯০৯) গল্প সংকলনটি স্বদেশী আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত।
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় রচিত প্রবন্ধগ্রন্থ :
১ | ভারতে জাতীয় আন্দোলন | ১৯২৫ |
২ | রবীন্দ্র জীবনী ও রবীন্দ্র সাহিত্য প্রবেশক | ১৯৩৩, ১৯৩৬, ১৯৫২, ১৯৫৬ (৪ খণ্ড) |
৩ | রবীন্দ্র জীবনকথা | ১৯৫৯ |
৪ | রবিকথা | ১৯৬১ |
৫ | শান্তিনিকেতন ও বিশ্বভারতী | ১৯৬২ |
৬ | রবীন্দ্রনাথের চেনাশোনা মানুষ | ১৯৬৩ |
৭ | সোভিয়েত সফর | ১৯৬৫ |
৮ | রামমোহন ও তৎকালীন সমাজ ও সাহিত্য | ১৯৭২ |
৯ | চীনে বৌদ্ধ সাহিত্য | ১৯৭৮ |
১০ | ফিরে ফিরে চাই | ১৯৭৮ |
১১ | বাংলায় ধর্মসাহিত্য – লৌকিক | ১৯৮১ |
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়ের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত গল্প :
| গল্প | পত্রিকা | প্রকাশকাল |
১ | দেবী | ভারতী | ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ভাদ্র সংখ্যায় |
২ | বউচুরি | ভারতী | ১৩০৭ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যায় |
৩ | কাশীবাসিনী | ভারতী | ১৩০৮ বঙ্গাব্দে |
৪ | বাস্তুসাপ | ভারতী | ১৩০৮ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যায় |
৫ | ধর্মের কল | ভারতী | ১৩০৮ বঙ্গাব্দের আষাঢ় সংখ্যায় |
৬ | কলির মেয়ে | ভারতী | ১৩০৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন সংখ্যায় |
৭ | বিবাহের বিজ্ঞাপন | প্রবাসী | ১৩১১ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যায় |
৮ | স্বর্ণ সিংহ | প্রবাসী | ১৩১১ বঙ্গাব্দের জৈষ্ঠ্য সংখ্যায় |
৯ | প্রতিজ্ঞা পূরণ | ভারতী | ১৩১১ বঙ্গাব্দের ভাদ্র সংখ্যায় |
১০ | বলবান জামাতা | প্রবাসী | ১৩১৩ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যায় |
১১ | খালাস | প্রবাসী | ১৩১৪ বঙ্গাব্দের ভাদ্র সংখ্যায় |
১২ | উকিলের বুদ্ধি | প্রবাসী | ১৩১৪ বঙ্গাব্দের কার্তিক সংখ্যায় |
১৩ | হাতে হাতে ফল | প্রবাসী | ১৩১৫ বঙ্গাব্দের শ্রাবণ সংখ্যায় |
১৪ | মাদুলি | মানসী | ১৩১৮ বঙ্গাব্দের আশ্বিন সংখ্যায় |
১৫ | আদরিণী | সাহিত্য | ১৩২০ বঙ্গাব্দের ভাদ্র সংখ্যায় |
- প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় পণপ্রথা জনিত সমস্যা নিয়ে – “অঙ্গহীনা” এবং “স্বর্ণসিংহ” গল্প দুটি রচনা করেন।
- প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় “অভিশাপ” নামে একটি ব্যঙ্গকাব্যও রচনা করেন।
- ১৩৩৩ বঙ্গাব্দে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় কে অন্যতম সহকারী সভাপতি হিসেবে নির্বাচন করে।
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় –এর বিভিন্ন রচনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য :
"দেবী" –
গল্প টি প্রথমে ‘ভারতী পত্রিকা’ –য় ১৩০৬ বঙ্গাব্দের ভাদ্র সংখ্যায় প্রকাশিত হয়। পরে গল্প টি তাঁর প্রথম গল্প সংকলন “নবকথা” –য় স্থান পায়।
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় প্রথম জীবনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সহচর্য পেয়েছিলেন এবং এই গল্পের আখ্যানভাগ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাছ থেকেই পাওয়া।
এই গল্প অবলম্বনে বিশ্বখ্যাত চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায় ১৯৬০ সালে “দেবী” নামেই একটি চলচ্চিত্র নির্মান করেন।
চরিত্র – কালীকিঙ্কর রায়, উমাপ্রসাদ, দয়াময়ী, হরসুন্দরী।
এই গল্প সম্পর্কে সাহিত্য সমালোচক জগদীশ ভট্টাচার্য বলেন –
“দেবী’ গল্প রচনার পর পঞ্চাশ বৎসরের অধিক কাল ধরে বাংলা ছোটগল্প অনেক পথ অতিক্রম করেছে। কিন্তু ছোটগল্পের সর্বাঙ্গীণ বিচারে এর সাফল্য ও উৎকর্ষ এখনো অনতিক্রম্য বলে মনে হয়"।
সৈয়দ মুজতবা আলী : “দেশে-বিদেশে”-র রচয়িতা |
"বলবান জামাতা" –
গল্প টি প্রথমে ‘প্রবাসী পত্রিক’ –র ১৩১৩ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যায় প্রথম প্রকাশিত হয়।
পরে গল্প টি “ষোড়শী” গল্প গ্রন্থে স্থান পায়।
এই গল্প টি “ষোড়শী” গল্পগ্রন্থের শ্রেষ্ঠ গল্প।
সৌরীন্দ্রমোহন মুখোপাধ্যায় ‘ভারতী পত্রিকা’ –য় এই গল্পটির নাট্যরূপ “গ্রহের ফের” প্রকাশ করেন।
চরিত্র – নলিনীবাবু, কুঞ্জবালা, উকিল মহেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় (শ্বশুর), রামশরণ, কেদারবাবু।
"রসময়ীর রসিকতা" –
গল্প টি ‘প্রবাসী পত্রিকা’ –য় প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩১৬ বঙ্গাব্দের পৌষ সংখ্যায়।
পরে গল্প টি “গল্পাঞ্জলি” গল্পগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হয়।
সমগ্র গল্প টি ৮ টি পরিচ্ছদে বিভক্ত।
"রমাসুন্দরী" –
প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় -এর প্রথম উপন্যাস এটি।
প্রথমে ‘ভারতী পত্রিকা’ –য় উপন্যাস টি ১৩০৯ বঙ্গাব্দ থেকে ১৩১০ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়।
পুত্রের নিজ পছন্দ করে বিবাহ এবং সেই বিবাহ কে কেন্দ্র করে পিতা পুত্রের মধ্যে দ্বন্দ্ব ও মিলন এই উপন্যাসের মূল উপজীব্য।
চরিত্র – রমাসুন্দরী, সতীনাথ, কান্তিচন্দ্র, নবকুমার, নবগোপাল।
"রত্নদ্বীপ" –
এই উপন্যাস টি প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় –এর লেখা শ্রেষ্ঠ উপন্যাস।
এই উপন্যাসে রাখালের আত্মবিসর্জন ও বৌ রাণীর পতিব্রতা মূল উপজীব্য।
চরিত্র – বৌরাণী, সুরবালা, খগেন।
আরও পড়ুন -
0 Comments