প্রায় সমনামের ভিন্ন ভিন্ন রচনা এবং রচনাকার (২য় পর্ব):
১। কথামালা (অনুবাদমূলক গ্রন্থ, ১৮৫৬) – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর,
লিপিমালা (পত্রসংকলন, ১৮০২) – রামরাম বসু,
ইতিহাসমালা (ইতিহাস বিষয়ক গদ্যগ্রন্থ, ১৮১২) – উইলিয়াম কেরী।
২। বর্ণপরিচয় (শিশুপাঠ্য গ্রন্থ, ১৮৫৫) – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর,
বর্ণপরিচয় (পালা নাটক) – ভৈরবনাথ গঙ্গোপাধ্যায়।
৩। শকুন্তলা (অনুবাদমূলক গ্রন্থ, ১৮৫৪) – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর,
শকুন্তলা (ছোটদের গল্পগ্রন্থ, ১৮৯৫) – অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
৪। সীতার বনবাস (অনুবাদমূলক গ্রন্থ, ১৮৬০) – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর,
সীতার বনবাস (পৌরাণিক নাটক, ১৮৮২) – গিরিশচন্দ্র ঘোষ,
সীতার বিবাহ (পৌরাণিক নাটক, ১৮৮২) - গিরিশচন্দ্র ঘোষ।
৫। ভানুমতী (উপন্যাস, ১৯০০) – নবীনচন্দ্র সেন,
ভানুমতী চিত্তবিলাস (নাটক) – হরচন্দ্র ঘোষ।
৬। ক্লিওপেট্রা (কাব্যগ্রন্থ, ১৮৭৭) – নবীনচন্দ্র সেন,
ক্লিওপেট্রা (ঐতিহাসিক গ্রন্থ) – মহাশ্বেতা দেবী।
৭। আমার জীবন (আত্মজীবনী, ১৯১০ - ১৯১৪ পাঁচ খণ্ডে সমাপ্ত) – নবীনচন্দ্র সেন,
আমার জীবন (আত্মজীবনী) – মীর মশাররফ হোসেন।
৮। নীলদর্পন (নাটক, ১৮৬০) – দীনবন্ধু মিত্র,
নীললোহিত (গল্পগ্রন্থ, ১৯৩২) – প্রমথ চৌধুরী।
৯। যমালয়ে জীবন্ত মানুষ (উপন্যাস, 'বঙ্গদর্শন পত্রিকা'য় ১২৭৯ বঙ্গাব্দের কার্তিক সংখ্যায় প্রকাশিত) – দীনবন্ধু মিত্র,
হিমালয়ে জীবন্ত মানুষ (নাটক, ১৯৭৩) – উৎপল দত্ত।
১০। পাষাণী (নাটক, ১৯০০) – দ্বিজেন্দ্রলাল রায়,
পাষাণী (পালা নাটক) – ফণীভূষণ বিদ্যাবিনোদ।
১১। সীতা (পৌরাণিক নাটক, ১৯০৮) – দ্বিজেন্দ্রলাল রায়,
সীতা (সামাজিক নাটক) – যোগেশচন্দ্র চৌধুরী।
ভাষাচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় (Suniti Kumar Chatterjee) |
১২। মেঘনাদবধকাব্য (সাহিত্যিক মহাকাব্য, ১৮৬১) – মাইকেল মধুসূদন দত্ত,
ছুছুন্দরীবধকাব্য (ব্যঙ্গকাব্য, ১২৭৫ বঙ্গাব্দে 'অমৃতবাজার পত্রিকা'য় আশ্বিন সংখ্যায় প্রকাশিত) – জগদ্বন্ধু ভদ্র,
বীরকুমারবধ কাব্য (কাব্যগ্রন্থ, ১৯০৪) – মানকুমারী বসু।
১৩। পদ্মাবতী (নাটক, ১৮৬০) – মাইকেল মধুসূদন দত্ত,
পদ্মাবতী (কাব্যগ্রন্থ) - সৈয়দ আলাওল।
১৪। আত্মবিলাপ (গীতিকবিতা, ১৮৬২ কবির রচিত প্রথম গীতিকবিতা) – মাইকেল মধুসূদনদত্ত,
আত্মচরিত (গদ্যগ্রন্থ, ১৯০৯) – রাজনারায়ণ বসু,
আত্মশক্তি (প্রবন্ধগ্রন্থ, ১৯০৫) – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,
আত্মতত্ত্ববিদ্যা (গদ্যনিবন্ধ, ১৮৫২) – দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
১৫। নীলধ্বজের প্রতি জনা (কবিতা) – মাইকেল মধুসূদন দত্ত,
জনা (পৌরাণিক নাটক, ১৮৯৪) – গিরিশচন্দ্র ঘোষ।
১৬। মায়াকানন (নাটক, ১৮৭৪) – মাইকেল মধুসূদন দত্ত,
শক্তি কানন (উপন্যাস, ১৮৮৭) – শ্রীশচন্দ্র মজুমদার।
১৭। সাম্য (প্রবন্ধগ্রন্থ) – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়,
সাম্যবাদী (কবিতা) – কাজী নজরুল ইসলাম।
১৮। পথের দাবী (উপন্যাস, ১৯২৬) - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়,
পথের দাবী (কবিতা) – কুমুদরঞ্জন মল্লিক,
পথের পাঁচালী (উপন্যাস, ১৯২৯) – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।
১৯। বিরাজ বৌ (উপন্যাস, ১৯১৪) – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়,
বিরাজ (উপন্যাস) – জীবনানন্দ দাশ।
অনুবাদ ও অনুষঙ্গ : Guy de Maupassant |
২০। মেজদিদি (গল্পগ্রন্থ, ১৯১৫) – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়,
মেজবৌ (উপন্যাস) – শিবনাথ শাস্ত্রী।
২১। বামুনের মেয়ে (উপন্যাস, ১৯২০) – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়,
বেণের মেয়ে (উপন্যাস) – হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
২২। মহেশ (ছোটগল্প, ১৩২৯ বঙ্গাব্দের আশ্বিন সংখ্যায় 'বঙ্গবাণী পত্রিকা'য় প্রকাশিত) – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়,
মণি মহেশ (প্রবন্ধ) – উমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়।
২৩। ষোড়শী (রসি, ১৯২৭) – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়,
ষোড়শী (ছোটগল্প) – প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়।
২৪। পণ্ডিতমশাই (উপন্যাস, ১৯১৪) – শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়,
মাস্টারমশাই (ছোটগল্প) – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর,
মাস্টারমশাই (ছোটগল্প) – প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়,
মাস্টারমশাই (নাটক) – বিজন ভট্টাচার্য।
২৫। দুই বাড়ি (উপন্যাস, ১৯৪১) – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়,
দুইপথিক (উপন্যাস) – বনফুল।
২৬। অভিযাত্রিক (উপন্যাস) – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়,
অভিযাত্রিক (কাব্যগ্রন্থ) – বেগম সুফিয়া কামাল।
২৭। ছায়াছবি (গল্পগ্রন্থ, ১৯৬০) – বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়,
ছায়াপথ (উপন্যাস) – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়,
ছায়াময় (উপন্যাস) – শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়,
ছায়ানট (নাটক, ১৯৫৮) - উৎপল দত্ত।
জগদীশচন্দ্র বসু - ভারতীয় বাঙালি বিজ্ঞানী |
২৮। আগুন (উপন্যাস) – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়,
আগুন (নাটক, ১৯৪৩) – বিজন ভট্টাচার্য।
২৯। মহানগরী (উপন্যাস, ১৯৭১) – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়,
মহানগর (উপন্যাস) – নরেন্দ্রনাথ মিত্র,
মহানগর (গল্পসংকলন, ১৯৩৭) – প্রেমেন্দ্র মিত্র,
রাজনগর (উপন্যাস, ১৯৮৩) – অমিয়ভূষণ মজুমদার।
৩০। নীলকণ্ঠ (উপন্যাস, ১৯৩৪) – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়,
নীলকণ্ঠ (নাটক) – উৎপল রায়।
৩১। গন্নাবেগম (ঐতিহাসিক উপন্যাস, ১৯৬৫) – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়,
মণিবেগম (উপন্যাস) – শক্তিপদ রাজগুরু।
৩২। উত্তরায়ণ (উপন্যাস) – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়,
উত্তরায়ণ (উপন্যাস) – অনুরূপা দেবী।
৩৩। কালবৈশাখী (উপন্যাস, ১৯৬৩) – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়,
বৈশাখীর মেঘ (যাত্রাপালা, ১৯৭৭) – উৎপল দত্ত।
৩৪। মঞ্জরী অপেরা (উপন্যাস, ১৯৬৪) – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়,
অর্জুন অপেরা (অপ্রকাশিত নাটক, ১৯৮১) – উৎপল দত্ত।
৩৫। বিষপাথর (গল্পগ্রন্থ, ১৯৫৭) – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়,
পরশপাথর (ছোটগল্প) – রাজশেখর বসু।
কৃত্তিবাস ওঝা বাংলা রামায়ণের আদি কবি |
৩৬। রসকলি (গল্পগ্রন্থ) – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়,
রস (ছোটগল্প) – নরেন্দ্রনাথ মিত্র।
৩৭। জলসাঘর (ছোটগল্প সংকলন, ১৯৩৭) – তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়,
বিবিঘর (যাত্রাপালা, ১৯৮২) – উৎপল দত্ত।
৩৮। পদ্মা নদীর মাঝি (উপন্যাস, ১৯৩৬) – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়,
সাত সাগরের মাঝি (কাব্যগ্রন্থ, ১৯৪৪) – ফররুখ আহমেদ।
৩৯। জননী (উপন্যাস, ১৯৩৫) – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়,
জননী (উপন্যাস) – শওকত ওসমান।
৪০। সোনার চেয়ে দামী (উপন্যাস, ১৯৫১) – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়,
সোনার মাছি খুন করেছি (কাব্যগ্রন্থ, ১৯৬৭) – শক্তি চট্টোপাধ্যায়।
৪১। মাঝির ছেলে (উপন্যাস, ১৯৬০) – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়,
বিধবার ছেলে (উপন্যাস) – শিবনাথ শাস্ত্রী।
৪২। সমুদ্রের স্বাদ (গল্পসংকলন, ১৯৪৩) – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়,
সমুদ্রের স্বাদ (একাঙ্ক নাটক) – চিত্তরঞ্জন দাস।
৪৩। শিল্পী (ছোটগল্প) – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়,
জীবন শিল্পী (প্রবন্ধগ্রন্থ) – অন্নদাশংকর রায়।
রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর রচিত আখ্যান কাব্য |
৪৪। লেখকের কথা (প্রবন্ধগ্রন্থ, ১৯৫৭) – মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়,
কবিতার কথা (প্রবন্ধগ্রন্থ, ১৯৫৬) – জীবনানন্দ দাশ।
৪৫। শিকার (কবিতা) – জীবনানন্দ দাশ।
শিকার (ছোটগল্প) – মনোজ সেন।
আরও পড়ুন -
To join our FB Page - CLICK HERE.
0 Comments